• শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৭:০৮
সর্বশেষ :
জাতীয় নাগরিক পাটি সকল চাঁ দা বাজদের রুখে দেবে : নাহিদ ইসলাম ডুমুরিয়ায় মোহাম্মদ আলি আসগার লবি স্লূইচ গেট পরিদর্শন করলেন কোনো দূর্নীতি-চাঁ দা বাজের রক্ষা হবে না, মহম্মদপুরে- নিতাই রায় চৌধুরী  অসহায়দের মাঝে ভ্যান ও টিনসহ অনুদান প্রদান করলেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে পাথর মে রে হ ত্যা : গ্রেপ্তার ৪ সততা ও নিষ্ঠার সাথে থানা এলাকার আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আমি সর্বদা স্বচেষ্ট-ওসি হাফিজুর রহমান সাতক্ষীরায় দায়িত্বরত অবস্থায় এসআই’র মৃ ত্যু মহম্মদপুরে কৃষি বিজ্ঞানী ড. আলী আফজাল ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন  দেবহাটা উপজেলা জাতীয় পুষ্টি কমিটির মাসিক সভা ও সমাপনী আশাশুনি যাত্রীবাহী বাস খাদে, আহত-১৪

আবারও গোলাগুলির শব্দ টেকনাফ সীমান্তে , সতর্ক বিজিবি

প্রতিনিধি: / ২২৫ দেখেছেন:
পাবলিশ: রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

কক্সবাজারের টেকনাফে উনছিপ্রাং সীমান্তের নাফ নদীর ওপারে আবারও গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে।  রোববার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলির শব্দ পায় সীমান্তের লোকজন। তবে সীমান্ত দিয়ে যাতে নতুন করে অনুপ্রবেশ ঘটতে না পারে সে জন্য বিজিবি সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের গোলাগুলি এখনও চলমান রয়েছে। এর আগে, গত শনিবার সকাল ১১টা থেকে সারা দিন টেকনাফ সীমান্তের ওপারে কোনো গোলাগুলির শব্দ শোনা না গেলেও ভোররাত থেকে সকাল পর্যন্ত ওই এলাকা থেকে গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। আরাকান আর্মি ও অন্যান্য বিদ্রোহীরা টেকনাফ অংশে মিয়ানমারের শহর বলিবাজার ও কুমিরখালী ঘাঁটি দখল নিতে এই হামলা চালাচ্ছে। কুমিরখালী ঘাঁটি বড় হাওয়ায় বিদ্রোহীরা সহজে দখল নিতে পারছে না। জানতে চাইলে হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান নুর আহমেদ আনোয়ারী বলেন, ‘লম্বাবিল, উনচিপ্রাং, কানজরপাড়া সীমান্তের নাফ নদীর ওপারে গুলি, মর্টার শেল বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে। লোকজনকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। সীমান্ত দিয়ে যেন কোনো লোকজন অনুপ্রবেশ করতে না পারে সে জন্য আমরাও সতর্ক অবস্থানে বয়েছি।’ এ বিষয়ে টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘সীমান্তে কিছু জায়গায় গুলিবর্ষণের খবর পেয়েছি। তবে অন্যদিনের তুলনায় সীমান্তে গোলাগুলি কমেছে। সীমান্ত দিয়ে যাতে কেউ অনুপ্রবেশ করতে না পারে সে জন্য সতর্ক অবস্থানে রয়েছি আমরা।’ এদিকে রাখাইনের একটি শহর নিজেদের দখলে নিয়ে নেয় আরাকান আর্মি। এরপরই আশপাশের গ্রামে তীব্র গোলাগুলি শুরু হয়। গত ৪ থেকে ৭ ফেব্রæয়ারির মধ্যে বাংলাদেশে আসে মিয়ানমার সেনাসহ বিভিন্ন বাহিনীর ৩৩০ জন সদস্য। তাদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে দুই দেশের সংশ্লিষ্ট পর্যায়ে আলোচনা চলছে।

 


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com