• শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৭:০৬
সর্বশেষ :
জাতীয় নাগরিক পাটি সকল চাঁ দা বাজদের রুখে দেবে : নাহিদ ইসলাম ডুমুরিয়ায় মোহাম্মদ আলি আসগার লবি স্লূইচ গেট পরিদর্শন করলেন কোনো দূর্নীতি-চাঁ দা বাজের রক্ষা হবে না, মহম্মদপুরে- নিতাই রায় চৌধুরী  অসহায়দের মাঝে ভ্যান ও টিনসহ অনুদান প্রদান করলেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে পাথর মে রে হ ত্যা : গ্রেপ্তার ৪ সততা ও নিষ্ঠার সাথে থানা এলাকার আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আমি সর্বদা স্বচেষ্ট-ওসি হাফিজুর রহমান সাতক্ষীরায় দায়িত্বরত অবস্থায় এসআই’র মৃ ত্যু মহম্মদপুরে কৃষি বিজ্ঞানী ড. আলী আফজাল ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন  দেবহাটা উপজেলা জাতীয় পুষ্টি কমিটির মাসিক সভা ও সমাপনী আশাশুনি যাত্রীবাহী বাস খাদে, আহত-১৪

আরব আমিরাতে রমজানের আগেই ৯০০ বন্দিকে মুক্ত করলেন ব্যবসায়ী

প্রতিনিধি: / ২০৭ দেখেছেন:
পাবলিশ: বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বিদেশ : সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)-ভিত্তিক ভারতীয় ব্যবসায়ী ও সমাজসেবী ফিরোজ মার্চেন্ট পবিত্র রমজান মাসের আগে উপসাগরীয় দেশটির ৯০০ বন্দির মুক্তি নিশ্চিত করতে ১০ লাখ দিরহাম দান করেছেন। এটি বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় দুই কোটি ৯৮ লাখ ৪২ হাজার ১৭১ টাকা। এ ছাড়াও দেশে ফেরার জন্য তাদের জরিমানা ও বিমান ভাড়াও পরিশোধ করেছেন এই ব্যবসায়ী। খবর মিডেল ইস্ট মনিটরের। ফিরোজ মার্চেন্ট পিওর গোল্ড জুয়েলার্সের প্রতিষ্ঠাতা ও মালিক। বন্দিদের জামিনের চার্জ হিসেবে এই অর্থ প্রদান করেন ৬৬ বছর বয়সী ব্যবসায়ী। ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত দ্য ফরগটেন সোসাইটি ইনিশিয়েটিভের অংশ হিসেবে এ বছরের শুরু থেকে ৯০০ বন্দিকে মুক্ত করা হয়েছে। মার্চেন্টের অফিসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বিশিষ্ট দুবাই-ভিত্তিক ভারতীয় ব্যবসায়ী এবং পিওর গোল্ডের প্রতিষ্ঠাতা ফিরোজ মার্চেন্ট সারা আরব আমিরাতের কারাগার থেকে ৯০০ জন বন্দির মুক্তি নিশ্চিত করতে ১০ লাখ দিরহাম দান করেছেন।’ ধনাঢ্য এই ব্যবসায়ী এ বছর তিন হাজারের বেশি বন্দিকে মুক্ত করতে চান বলে জানা গেছে। এ পর্যন্ত তার উদ্যোগটি বিগত বছরগুলোতে ২০ বন্দিকে সাহায্য করেছে। ফিরোজ মার্চেন্টের উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ‘সরকারি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি খুবই সৌভাগ্যবান। ফরগটেন সোসাইটি ইনিশিয়েটিভটির ভিত্তি মানবতা। আমরা তাদেরকে নিজ দেশ ও সমাজে তাদের পরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলনের সুযোগ প্রদানে একসঙ্গে কাজ করি।’ আমিরাতের শাস্তিমূলক ও সংশোধনমূলক সংস্থার উপপরিচালক (প্রশাসন) কর্নেল মোহাম্মদ ইউসুফ আল-মাতরুশি বলেন, ‘তার (ফিরোজ মার্চেন্ট) কাছে হাজার হাজার মানুষ কৃতজ্ঞ ও ঋণী। যে বিষয়টি তার উদ্যোগটিকে এত চিত্তাকর্ষক করে তোলে, তা হলো শান্ত ও বিচক্ষণ পদ্ধতি। এর মাধ্যমে যারা জরিমানা দিতে পারে না বলে দিনের পর দিন কারাগারে পড়ে থাকেন, তাদেরকে ভালো কাজ করার অনুপ্রেরণা প্রদান এবং সত্যিকার অর্থে আশাবাদী করে তোলেন তিনি।’


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com