• বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:০৬
সর্বশেষ :
ডুমুরিয়ায় খেলাফত মজলিস’র উদ্যোগে ইফতার মাহফিল ও দোয়া অনুষ্ঠিত জামায়াত ক্ষমতায় আসলে সংবাদ কর্মীরা পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করবে সাতক্ষীরার সাবেক এসপি মঞ্জুরুল কবীর ও এমপি মোস্তফা লুৎফুল্লাহসহ ২২জনের নামে মা ম লা শ্যামনগরে জাল দলিলের খপ্পরে পড়ে অসহায় হতদরিদ্র নুরুন নাহার দিশেহারা আমার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ধং সের জন্য চ ক্রা ন্ত করা হচ্ছে- লিটন মহম্মদপুরে বিএনপির প্র তি বা দ সমাবেশ দেবহাটায় ছেলের সন্তানের জন্য সুবিচার প্রার্থনা শ্যামনগরে ভারতীয় পণ্যসহ অ বৈ ধ অনুপ্রবেশকারী আটক আগামীকাল থেকে শুরু হবে গোয়ালডাঙ্গা বেড়ী বাঁধ ভাঙ্গনের কাজ ডুমুরিয়ায় ধানের পোকামাকড় দমনে জনপ্রিয় আলোক ফাঁদ

জাতিসংঘ মহাসচিব গাজা সীমান্ত পরিদর্শনে যাচ্ছেন

প্রতিনিধি: / ১২৬ দেখেছেন:
পাবলিশ: শনিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৪

বিদেশ : জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্টোনিও গুতেরেস শনিবার মিসর সীমান্ত সংলগ্ন গাজায় এক সফরে আসছেন বলে আশা করা হচ্ছে। তবে তিনি যে স্থানটিতে আসবেন তার পার্শ্ববর্তী শহর রাফায় হামাস যোদ্ধাদের নিশ্চিহ্ন করতে সৈন্য পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল। ইসরায়েল এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন ছাড়াই সেখানে সৈন্য পাঠানোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে। খবর এএফপির। সফরে গুতেরেস আবারও মানবিক যুদ্ধবিরতির জন্য আহŸান জানাবেন বলে মনে করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিকভাবে ইসরায়েলেকে রাফাহ শহরে হামলা না চালানোর জন্য ক্রমাগত অনুরোধের পরও তাতে কর্ণপাত করছে না দেশটি। রাফাহ শহরে গাজা উপত্যকার বেশিরভাগ লোক আশ্রয় নিয়েছে যুদ্ধের হাত থেকে জীবন বাঁচাতে। এদিকে রাফাহ শহরে হামলার বিষয়ে ব্যাপক বেসামরিক লোকজনের প্রাণহানির শঙ্কার মধ্যে এবং এই ভ‚খÐে অবনতিশীল মানবিক সঙ্কটের মুখেও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেই যাচ্ছেন তিনি সেনাবাহিনীকে রাফায় অভিযানের বিষয়ে নির্দেশ দেবেন। সফররত মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি বিøঙ্কেনকে এ বিষয়ে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমি আশা করি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন নিয়ে আমরা এই হামলা চালাব, তবে প্রয়োজনে আমরা একাই এই অভিযান পরিচালনা করব।’ যুদ্ধবিরতির আহŸান উপেক্ষা করে প্রায় ছয় মাস ধরে চলতে থাকা এই যুদ্ধে ফিলিস্তিনি ভ‚খÐে শুক্রবার পর্যন্ত ৩২ হাজার ৭০ জনের প্রাণহানি হয়েছে। যুদ্ধের কারণে গাজায় আসন্ন দুর্ভিক্ষের বিষয়ে বারবার হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছে জাতিসংঘ। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে গতকাল শনিবার সকাল নাগাদ আরও ৬৭ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিস শহরে শুক্রবার বারবাখ পরিবারকে দেখা যায় মরদেহ দাফনের পর হারানো মানুষগুলোর সঙ্গে কাটানো সময়ের স্মৃতি রোমন্থন করতে। এ সময় তুর্কয়া বারবাখ নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘যুদ্ধের শুরুতে আমি আমার ভাগ্নেকে হারিয়েছি। আর এখন হারালাম আমার বোনকে, বোনের স্বামীকে এবং তাদের ছেলেমেয়েদের। পুরো পরিবারটাই নিঃশেষ হয়ে গেছে। এই বেদনা আর কত দিন বয়ে বেড়াব আমরা?’

 


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com