• মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ০৩:১২
সর্বশেষ :
নবনির্মিত বোট ওয়ার্কশপ স্লিপওয়ের ও বৃক্ষরোপণ উদ্বোধন করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ‎পাংশার কসবামাজাইল থেকে প্রায় অর্ধশত গাঁজাগাছ উদ্ধার কালিগঞ্জ পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতিকে ফুলেল শুভেচ্ছা সুন্দরবন সফর শেষে সাংবাদিকবাহী বাস দুর্ঘটনায় আহত ৩৫ জন প্রতিবন্ধী স্কুল ও পূনর্বাসন কেন্দ্রের ভিত্তি প্রস্তুর উদ্বোধন করলেন জেলা প্রশাসক মোঃ মোস্তাক আহমেদ দেবহাটায় এনসিসি ব্যাংকের ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন সুন্দরবনে বিজিবির ‘বয়ের সিং ভাসমান বিওপি’ ক্যাম্প উদ্বোধন আর কি করলে ফাঁদে ফেলা যায় খাদ্য কর্মকর্তাকে! দেবহাটায় মহানবী (সঃ) সম্পর্কে কটুক্তি মাম লায় আ টক ১ মিশা সওদাগরকে ‘মারধরের’ ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল!

জয়া মাদরাসা ছাত্রদের করুণ কাহিনী তুলে ধরলেন

প্রতিনিধি: / ১৫৩ দেখেছেন:
পাবলিশ: বুধবার, ২০ মার্চ, ২০২৪

বিনোদন: এই তো কদিন আগে হাতির উপর নির্যাতন বন্ধে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন জয়া আহসান। তার ফলও পেয়েছেন জয়া। এবার তিনি কথা বললেন কওমি মাদ্রাসার বাচ্চাদের নিয়ে। যদিও কথা তিনি বলেননি। বলেছে অন্য কেউ। যেহেতু তিনি শেয়ার করেছেন, তাই সেই বক্তব্যকে জয়ার বক্তব্যও বলা যায়। পোস্টটিতে লেখা হয়েছে, ‘রোজার শেষ দিকে বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোতে এক করুণ দৃশ্য দেখা যায়। সাধারণত ২৫ রোজা থেকে মাদ্রাসাগুলো ছুটি হতে থাকে। বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রীর অভিভাবক এসে বাচ্চাদের বাসায় নিয়ে যায়। কিন্তু একদল বাচ্চাকে কেউ নিতে আসে না।’এতে আরও বলা হয়, ‘এদের কারও বাবা-মা নেই, কারও বাবা নেই মায়ের অন্যত্র বিয়ে হয়ে গেছে। অনেকের মা নেই, বাবা বাচ্চার খোঁজ রাখে না। খুব বেশি ভাগ্যবান হলে কারও কারও মামা-খালা-চাচা এসে কাউকে কাউকে নিয়ে যায়। বাকীরা সারাদিন কান্না করে।’পোস্টে আরও লেখা হয়, ‘তারা জানে তাদের কেউ নিতে আসবে না। তারা সারাবছর কাঁদে না। কিন্তু যখন সহপাঠীদের সবাই বাসায় নিয়ে যায় অথচ তাদের কেউ নিতে আসে না তখন তাদের দুঃখ শুরু হয়ে যায়।’সবশেষে দেখা যায়, ‘মৃত মা-বাবার ওপর তাদের অভিমান সৃষ্টি হয়- কেন তারা তাদের দুনিয়ায় রেখে এই বয়সে মারা গেলেন? তারা কি আর কিছুটা দিন বেঁচে থাকতে পারতেন না? মা বাবা বেঁচে নাই তো কী হইছে? মামা চাচারা কেউ তাদেরকে নিতে আসল না কেন? মা বেঁচে থাকতে মামারা কত আদর করত! বাবা বেঁচে থাকতে চাচারা কত আদর করত! এই বয়সেই তারা দুনিয়ার একটা নিষ্ঠুর চেহারা দেখেছে। সবাইকে অনুরোধ করে বলা হয়েছে, ‘একটা অনুরোধ-এই ঈদে আপনার কাছাকাছি এতিমখানায় যান। কয়জন বাচ্চা ঈদে বাড়ি যায় নি খোঁজ নিন। তাদের জন্য আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী যা পারেন তা নিয়ে যান। এই গরমে তাদের আইসক্রিম খাওয়াতে পারেন। নিদেন পক্ষে একটা চকলেট খাওয়ান। মনে রাখবেন, আজ আপনি বেঁচে না থাকলে আপনার ছোট সন্তান এতিম হয়ে যাবে! আমি ইনশাআল্লাহ চেষ্টা করব যদি আল্লাহ সহায়ক হয়।’

 


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com