• বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:১৩
সর্বশেষ :
ডুমুরিয়ায় মোবাইল কোর্ট করে চিংড়ি মাছ বিনষ্ট ভোট হলে আমরা বিপুল ভোটে নির্বাচিত হবো ইনশাআল্লাহ– হাবিবুল ইসলাম হাবিব দেবহাটায় জেলা প্রশাসকের মেধাবী ও দুঃস্থদের সাইকেল ও সেলাই মেশিন প্রদান তালায় ব্রাকের অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জ সদর ভেটেরিনারি হাসপাতালে মো. সায়মুন হোসেনের যোগদান সরকারি খানবাহাদুর আহছানউল্লা কলেজের তারুণ্যের উৎসব আয়োজন সমাপ্ত বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান- সাবেক এমপি হাবিব তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে তালায় পরিচ্ছন্নতা অভিযান দেবহাটায় শহীদ জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকীতে আলোচনা ও দোয়া দেবহাটায় তারুণ্যের উৎসবে জলাবদ্ধতা নিরসন ও মশক নিধন অভিযান

টিটুর হাতে এক বছরের জন্য ফুটবল উন্নয়নের লাগাম

প্রতিনিধি: / ৯৯ দেখেছেন:
পাবলিশ: মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল, ২০২৪

স্পোর্টস: বাফুফেতে টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পদে এবার ১১ জনের মতো আবেদন করেছিলেন। তাদের মধ্যে সাইফুল বারী টিটু ছাড়া বাকিরা বিদেশি। ঢাকার ক্লাবে কাজ করা দ্রাগো মামিচ ও রাজা ইসাও আবেদনকারীর মধ্যে ছিলেন। তবে টেকনিক্যাল ফুটবল কমিটি জাতীয় দলের সাবেক মিডফিল্ডার এএফসি প্রো লাইসেন্সধারী টিটুকেই বেছে নিয়েছে। এক বছরের জন্য দেশের ফুটবল উন্নয়নে তার হাতে থাকছে লাগাম। আর টিটু দায়িত্ব নিয়ে ফুটবলকে ব্র্যান্ডিং করে এগিয়ে যাওয়ার দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন। বাফুফেতে ২০০৯ সালে সাবেক তারকা গোলকিপার শহিদুর রহমান চৌধুরী সান্টু প্রথম এই পদে বসেন। দেড় বছর দায়িত্ব পালন শেষে তার জায়গায় বায়েজিদ জোবায়ের আলম নিপু আসেন। নিপুর পর ২০১৬ সালে ইংলিশ পল স্মলি পান এই দায়িত্ব। ২০১৯ সালে অক্টোবরে চলে যাওয়ার পর ২০২০ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে ফেরেন এই ইংলিশ বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলিয়ান। ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে স্মলি চলে গেলে এবার সেই পদে আসীন হয়েছেন টিটু। এরই মধ্যে টিটু কাজও শুরু করে দিয়েছেন। শুরুতে ফুটবলের ব্র্যান্ডিংয়ের দিকে মনোযোগ দিতে চান জাতীয় দলের সাবেক কোচ। সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘বাফুফের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পদের কার্যক্রম বেশ বিস্তৃত। জাতীয় ও বয়সভিত্তিক দলগুলো নিয়ে পরিকল্পনা, ফান্ড আনা, কোচদের ট্রেনিং, ক্লাবগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক রাখা থেকে শুরু করে ফুটবলের ব্র্যান্ডিং অনেক কাজ আমাকে করতে হবে।’ কাজগুলো যে চ্যালেঞ্জিং তা মানছেন একসময় মোহামেডান, আবাহনীসহ অন্য দলে কাজ করা টিটু, ‘এছাড়া এলিট একাডেমির কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়া, খেলোয়াড় তৈরির পাইপলাইন ঠিক রাখতে হবে। কাজগুলো চ্যালেঞ্জিং, চেষ্টা থাকবে সবকিছুর সমন্বয় করার।’ নিজের ওপর অর্পিত কাজ ঠিকঠাক করতে চাইছেন তিনি, ‘বিশেষ করে ফুটবল একটা প্রোডাক্ট, যেটা বিক্রি করতে হয়। সেটা করতে হলে আমাদের ব্র্যান্ডিং করতে হবে। কাজটা কঠিন, কিন্তু কীভাবে এটাকে ব্র্যান্ডিং করে বিক্রি ও অর্থের সংস্থান করা যাবে, সেগুলো নিয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করতে হবে আমাকে। আমি চেষ্টা করে যাবো আড়ালে থেকে নিজের কাজগুলো ঠিকঠাক করে যেতে।’


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com