• শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:৩২
সর্বশেষ :
দেবহাটায় অ বৈ ধ বালু উত্তোলন করায় ইউএনওর ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা দেশকে এগিয়ে নিতে কনস্ট্রাকটিভ হতে হবে: শায়খ ড. আব্দুস সালাম আযাদী দেবহাটায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে তারুণ্যের উৎসব-২৫ অনুষ্ঠিত ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ঢুকে পড়েছে ছাত্র-জনতা, চলছে ভাঙচুর আশাশুনির শ্বেতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান এগিয়ে সরকারি কে বি এ কলেজের শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত মণিরামপুরে কৃষি প্রযুক্তি প্রদর্শনী মেলার উদ্বোধন ডুমুরিয়ায় গ্রাম আদালত কার্যক্রমের দ্বি-মাসিক সমন্বয় সভা অজ্ঞান পার্টির ক বলে এক যুবকের ক রু ন মৃ ত্যু বিদেশ যাওয়ার স্বপ্ন বিলীন! হাড়কাটা সড়ক নির্মাণে সীমাহীন অ নি য় ম দূ র্নী তির অভিযোগ

ডুমুরিয়ায় বাড়ী আঙিনায় আঙ্গুর চাষ করে মানুষের মধ্যে বিতরণ

শেখ মাহতাব হোসেন, ডুমুরিয়া, খুলনা প্রতিনিধি / ১৪৬ দেখেছেন:
পাবলিশ: মঙ্গলবার, ১৮ জুন, ২০২৪

খুলনার ডুমুরিয়ায় সুস্বাদু ও মিষ্টি আঙ্গুর চাষ করে সফলতা পেয়েছেন বিশিষ্ট সমাজ সেবক হযরত মাওলানা মুফতি আব্দুল কাইয়ুম জমাদার। মাত্র ৭ মাস আগে লাগানো আঙ্গুর গাছ গুলোতে ফল এসেছে। যা দেখার জন্য এলাকার মানুষ তার আঙ্গুর দেখার জন্য ভিড় করছে। তিনি চাষ করে সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।

 

ডুমুরিয়া উপজেলা সদরের মুফতি আব্দুল কাইয়ুম বলেন, আমি মির্জাপুর গ্রামে নতুন বাড়িতে মাত্র ৭ মাস আগে সখের বসতে তার বাড়ীর আঙ্গিনায় আঙ্গুর ফলের চাষ শুরু করি। চারা নিয়ে আসেন ভারত এবং ইতালির ছমছম, সুপার সনিকা, সাধা জাতের ১টি আঙ্গুর চারা।

 

বর্তমানে ১ একটি গাছে ১ থেকে ২ কেজি করে আঙ্গুর ফল ধরেছে। তার ১টি গাছ থেকে থেকে কেজি-কেজির আঙ্গুর আসবে বলে তিন ধারনা করছে। আঙ্গুর গাছে ফল আসার পর পাকতে সময় লাগে ৩/৪ মাস। তিনি তার পাশে বিদেশি কমলা, জামরুল, মালটাসহ বিভিন্ন ফলের গাছ লাগিয়েছেন।

 

তিনি আগামীতে বানিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ করবেন সামনে নতুন করে আর চাষ করবেন বলে চিন্তা করছেন। তিনি জানান, পাইকারী বাজার থেকে ২শ’ ৫০ টাকা দরে আঙুর কিনে নিয়ে যাচ্ছে ব্যাবসায়ীরা।

 

ইতোমধ্যে তিনি তার‌ বাসায় নিয়ে ডুমুরিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শেখ মাহতাব হোসেন, ডুমুরিয়া প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ এস রফিক, সাংবাদিক মহিদুল ইসলাম খান, আরিফুল ইসলাম নয়ন, সোহেল রানা,ও জিন্নাত আলী কে তার নিজস্ব জমির আঙুর দ্বারা ‌আপয়ন করেছেন।

 

আব্দুল কাইয়ুম জমাদার তিনি বলছেন, আমার আঙুর ফল গুলি মিষ্টি ও সুস্বাদুহ হবে। তিনি প্রথমে যখন আঙুর চারা রোপন করে তখন অনেকেই বলতেন এ ফল ভাল হবে না মিষ্টি হবে। বর্তমানে এলাকার অনেক ফল চাষি এবার আঙুর চাষ করবেন বলে চিন্তা করছেন।

 

ডুমুরিয়য়া উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ ইনসাদ ইবনে আমিন জানান, এ উপজেলার আবহাওয়া ও মাটি বিভিন্ন ফল চাষের জন্য উপযোগী। প্রথম বছরেই তার আঙুর বাগানে ব্যাপক ফলন এসেছে। আঙুর পরিপক্ক হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষায় আছি। মিষ্টি ও সুস্বাদু আঙুর এখানে হলে এটা হবে যুগান্তকারী একটি বিষয়। দেশের জন্য কৃষিতে আরো একটি বৈপ্লবিক সাফল্য আসবে।

 

যেসব জেলার মাটি ও আবহাওয়া অনুকূলে সেখানে ছড়িয়ে যাবে এই আঙুর চাষ। একদিকে বাইরে থেকে আর আঙুর কিনতে হবে না। অন্যদিকে আমরা আঙুর রফতানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব হবে বলে মনে করেন।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com