
এস এম মিজানুর রহমান শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি : শ্যামনগর উপজেলার সেটেলমেন্ট অফিসে কতিপয় দালাল এর মাধ্যমে চলছে পর্চা ও ম্যাপ উত্তোলন। এতে সরকারী রাজস্ব ছাড়া অতিরিক্ত টাকা গুনতে হচ্ছে জমির মালিকদের। বর্তমানে কৈখালী মৌজার প্রিন্ট পর্চা সরবরাহ করা হচ্ছে।
এতে শ্যামনগর সেটেলমেন্ট অফিসের দায়িত্বশীল পেশকার জানান, শ্যামনগর উপজেলার ১শত ২৭টি মৌজার মধ্যে ১ শত ৪টি মৌজার প্রিন্ট পচা ডেলিভারি করা হয়েছে। বর্তমান কৈখালী মৌজার প্রিন্ট পর্চা সরবরাহ করা হচ্ছে। উক্ত পর্চা তুলতে রাজস্বের বাইরে অতিরিক্ত টাকা গুনতে হচ্ছে প্রান্তিক জমির মালিকদের। দালালদের মধ্যে রয়েছেন ,জাকির,রহিম,বাবু ও শিমুল, কাজল, বদরুজ্জামান, আনারুল।
এ বিষয়ে সেটেলমেন্ট অফিসের দায়িত্বশীল পেশকার জানান,রাজস্বের বাইরে কোন টাকা নেওয়া হচ্ছেনা। কেও যদি নিয়ে থাকে তার দায়ভার অফিস কর্তৃপক্ষ নিবে না। এক জমির মালিক জানান, তার জমির ২টা প্রিন্ট খতিয়ান উঠানোর জন্য শ্যামনগর সেটেলমেন্ট অফিসের সামনে আসা মাত্র এক দালাল তার নিকট থেকে ২শত ৫০ টাকা নিয়ে খতিয়ান উঠিয়ে দেন। অথচ ২টা খতিয়ানে ২০০ টাকা রাজত্ব।
এতে একদিকে প্রান্তিক জমির মালিকরা অতিরিক্ত টাকা গোনা সহ হয়রানির শিকার হচ্ছে। এ বিষয়ে প্রান্তিক জমির মালিকরা উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে দালালমুক্ত সেটেলমেন্ট অফিসের কার্যক্রমের দাবী জানান।