• বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:৪৮
সর্বশেষ :
জেন্ডার ট্রাসফরমেটিভ ওয়াশ বিষয়ক কর্মশালা শ্যামনগরে মৎস্য ঘের দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত-৩ ধানদিয়ায় উন্নয়ন প্রচেষ্টার উদ্যোগে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত দেবহাটায় শহীদ আসিফ স্মৃতি ব্যাডমিন্টন টুনামেন্ট অনুষ্ঠিত দেবহাটায় গ্রাম আদালত বিষয়ক মতবিনিময় সভা দেবহাটায় বীর মুক্তিযোদ্ধা বাদল গাজীর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দা ফ ন সম্পন্ন মনিরামপুরে ব্র্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের প্রত্যাশা ২ প্রকল্পের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত আশাশুনির দরগাহপুর বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সুন্দরবন থেকে লাইলনের ফাঁদ, মাংস ও মৃ ত হরিণ উদ্ধার অবশেষে ৫৪ বছর পর পাইকগাছার দ্বীপ বেষ্টিত লতা -দেলুটি পিচের রাস্তা নির্মান

সাতক্ষীরা মাধবকাটি স্ত্রীকে হ ত্যা র অভিযোগে স্বামী আ ট ক

নিজস্ব প্রতিনিধি / ৩০ দেখেছেন:
পাবলিশ: মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৫

সাতক্ষীরায় স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামীকে আটক করেছে থানা পুলিশ। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ভোরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ১১ নং ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নে মাধবকাটি বলফিল্ড সংলগ্ন এই হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সকালে স্থানীয় জনতা ঘাতক স্বামীকে আটক করে সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশে কাছে সোপর্দ করেছে।

 

স্থানীয়রা জানান নিহত স্ত্রী খাদিজা খাতুন (১৯) সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবকাটি গ্রামের আমিরুল ইসলামের স্ত্রী।খাদিজা খাতুন সদর উপজেলার নারায়নজোল গ্রামের সিদ্দিকুর রহমান ওরফে সিদ্দিক মালিক মেয়ে। ঘাতক স্বামী আমিরুল ইসলাম (২৩) মাধবকাটি গ্রামের এলাই বক্সের ছেলে।

 

নিহতের আত্মীয় নারায়নজোল গ্রামের মনিরুল ইসলাম জানান, মাত্র তিন মাস আগে সদর উপজেলার মাধবকাটি গ্রামের এলাই বক্সের ছেলে আমিরুল ইসলামের সাথে নারায়ণজোল গ্রামের সিদ্দিক মালির মেয়ে খাদিজা খাতুনের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে আমিরুল শ্বশুরের কাছ থেকে যৌতুকের দুই লাখ টাকা আনার জন্য খাদিজা খাতুনের উপরে চাপ প্রয়োগ করতে থাকে। খাদিজা টাকা আনতে বাবার বাড়ি যেতে রাজি না হওয়ায় তার উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাতে থাকে আমিরুল। এ ঘটনার জের ধরে মঙ্গলবার ভোরে আমিরুল লাঠি দিয়ে তার স্ত্রী খাদিজার মাথায় আঘাত করে। এসময় সে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে মুখে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করে আমিরুল।

 

তিনি আরও বলেন, এ ঘটনার পর ঘাতক আমিরুল একরকম উন্মাদের মত হয়ে যায়। মঙ্গলবার সকালে এসে বাড়ি আসবাবপত্র ভাংচুর করতে থাকে। এসময় বিষয়টি বুঝতে পেরে স্থানীয় জনতা ঘাতক আমিরুলকে ঘরের মধ্যে আটকে রাখে। পরে তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।

 

সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামিনুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com