• বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:১৮
সর্বশেষ :
পাটকেলঘাটায় কাচামালের আড়ৎ উদ্বোধন করলেন সাবেক এমপি হাবিব শ্যামনগর থেকে ইট ভাটায় যাওয়ার পথে দুই বাসের মুখোমুখি সং ঘ র্ষে ৫জন নি হ ত  দেবহাটার সখিপুর ইউনিয়ন জামায়াতের কর্মী সমাবেশ ও অফিস উদ্বোধন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পাটকেলঘাটা শাখার আয়োজনে গণসমাবেশ ডুমুরিয়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর অফিস উদ্বোধন ও সমাবেশ শ্যামনগরে মাদকদ্রব্যসহ আটক -৩ সাতক্ষীরা থেকে শ্যামনগর বংশীপুর ভেটখালী রাস্তার বেহাল দশা নবাগত জেলা প্রশাসকের সরকারী কর্মকর্তা ও সুধীজনদের সাথে মতবিনিময়  বগুড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত আশাশুনিতে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশন দিবসে র‍্যালী ও আলোচনা সভা 

২০২২ সালে বিশ্বব্যাপী ঐতিহাসিক সর্বনিম্ন শিশু মৃত্যুহার: জাতিসংঘ

প্রতিনিধি: / ৯০ দেখেছেন:
পাবলিশ: বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০২৪

২০২২ সালে মারা যাওয়া শিশুদের সংখ্যা ঐতিহাসিক সর্বনিম্নে  পৌঁছেছে। বুধবার (১৩ মার্চ) এই তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের ইন্টার-এজেন্সি গ্রুপ ফর চাইল্ড মর্ট্যালিটি এস্টিমেশন (ইউএনআইজিএমই)। ইউএনআইজিএমই প্রকাশিত সর্বশেষ অনুমানে এ সংখ্যা ৪৯ লাখে নেমে এসেছে। পাঁচ বছর বয়সের আগেই এসব শিশুদের মৃত্যু হয়। তুরস্কের বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি এই খবর জানিয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডবিøউএইচও) মহাপরিচালক টেড্রোস আডানম গেব্রিয়াসিস বলেছেন, ‘যদিও অনেকটাই অগ্রগতি হয়েছে, তবে প্রতি বছর লাখ লাখ পরিবার এখনও জন্মের প্রথম দিনগুলোতে একটি শিশু হারানোর বিধ্বংসী হৃদয়বিদারক যন্ত্রণা ভোগ করে।’
প্রতিবেদনটিকে বলা হয়, আগের তুলনায় বর্তমানে আরও বেশি শিশু বেঁচে আছে। ২০০০ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী অনূর্ধ্ব-৫ বছর বয়সী শিশুমৃত্যুর হার ৫১ শতাংশ কমেছে।
বেশ কিছু নি¤œ এবং নি¤œ-মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে শিশুমৃত্যুর হার আরও বেশি কমেছে। প্রতিবেদনে উদাহরণ স্বরূপ কম্বোডিয়া, মালাউই, মঙ্গোলিয়া এবং রুয়ান্ডার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ২০০০ সাল থেকে দেশগুলোতে শিশু মৃত্যুহার কমে ৭৫ শতাংশের নিচে নেমেছে।
এর পেছনে ধাত্রী এবং দক্ষ স্বাস্থ্যকর্মীদের অবদানের কথা স্বীকার করেছেন জাতিসংঘ শিশু তহবিলের (ইউনিসেফ) নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, অগ্রগতি সত্তে¡ও প্রতিরোধযোগ্য শিশু এবং যুবকদের মৃত্যু নিয়ন্ত্রণের বাইরে রয়ে গেছে। ৫ বছর বয়সের আগে মারা যাওয়া ৪৯ লাখ শিশুর প্রায় অর্ধেক ছিল নবজাতক। এসময় ৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী যুবকদের মৃত্যুহারও বেশি ছিল।
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, এই মর্মান্তিক জীবনের ক্ষতি প্রাথমিকভাবে প্রতিরোধযোগ্য বা চিকিৎসাযোগ্য। কেননা, অকাল জন্ম, জন্মের সময় জটিলতা, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া এবং ম্যালেরিয়া মতো প্রতিরোধ্যযোগ্য কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছে।
উচ্চমানের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার আরও ব্যাপক প্রবেশের মাধ্যমে অনেক জীবন বাঁচানো যেত বলেও প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com