• শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১৬
সর্বশেষ :
ডুমুরিয়ায় মজিদিয়া ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসার এডহক কমিটির পরিচিতি সভা খুলনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিলিং রিডিং সহকারী শ্যামলীর বিরুদ্ধে অসৎ আচরণ অনিয়ম ও দু র্নী তির অভি যো গ শ্যামনগরে সেনাবাহিনীর অভিযানে অবৈ ধভাবে জেলি পুশকৃত চিংড়ি মাছ জব্দ ডুমুরিয়ায় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত দেবহাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে উপজেলা পুষ্টি বিষয়ক সমন্বয় সভা তালায় তথ্য সংগ্রহকালে সাংবাদিককে ১০ দিনের কা রা দ ন্ড! আবারো পরিত্যক্ত অবস্থায় শ্যামনগরে ৩৮ পিচ দেশীয় অ স্ত্র উ দ্ধা র আশাশুনিতে জামায়াতে ইসলামের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ আশাশুনির বুধহাটায় পুকুরে বি ষ দিয়ে মাছ নিধনের অ ভি যো গ শ্যামনগরে কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সমিতির বিসিডিএস বার্ষিক সম্মেলন ও প্রীতিভোজ

আশাশুনিতে বিএনপি নেতার ছবি কেটে সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

বি এম আলাউদ্দিন, আশাশুনি প্রতিনিধি / ৪০ দেখেছেন:
পাবলিশ: শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

আশাশুনি উপজেলার সাবেক বিএনপি’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ জুলফিকার আলী জুলির নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু হিংসাত্মক লুটপাট কারী দখলবাজ, চাঁদাবাজরা বিভিন্ন ভাবে তার ছবি কেটে এডিট করে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

শনিবার সকালে তার নিজস্ব কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার বড় ভাই আব্দুল আলীমের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আশাশুনি বিএনপিকে প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করে গেছেন। তিনি এই উপজেলার নির্বাচিত আহবায়ক ছিলেন।

 

তিনি আরও বলেন আমার মেজ ভাই আব্দুস সালাম বাচ্চু বিএনপি প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে আশাশুনি উপজেলায় হাতে গুনা ১০/১৫ জনের একজন ছিলেন। আমি ছাত্র জীবনে বাগেরহাট পিসি কলেজ ছাত্রদলের সদস্য ছিলাম। স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলন করেছি। ১৯৯১ সালে বাড়ী এসে যুবদলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করি। এরপর উপজেলা মৎস্য জীবি দলের সভাপতি হই। ২০০৯ সালে আশাশুনি উপজেলায় বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক, এর পর আমাকে আমার ইউনিয়নের বিএনপির আহবায়ক এর দায়িত্ব দেওয়া হয়। আমি আমার ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডে সম্মেলন করার পর ইউনিয়নের সম্মেলন করেছি। যাহা ১১টি ইউনিয়নের ভিতরে সুপার ইউনিটে ভুসিত হয়।

 

আমি উপজেলা বিএনপির সেক্রেটারী প্রার্থী ছিলাম কিন্তু আহবায়ক এস, এম রফিকুল ইসলাম চেয়ারম্যানের অনুরোধে দলের স্বার্থে নিজের পরিশ্রমকে বিসর্জন দেই। পরবর্তীতে সর্ব সম্মতি ক্রমে আমাকে উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্মা সাধরণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমার নামে একের পর এক নাশকতা মামলা দেয়। সাতক্ষীরা জেলার মধ্যে সর্বপ্রথম স্বেচ্ছা সেবক দলের মিছিল থেকে গ্রেফতার হই। পুলিশের নির্যাতনে এখনও আমার মাঝা ভাঙ্গা। আমার আব্বা মরহুম হাজ্বী মোজাহার উদ্দীন সরদার শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে হাত রেখে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আস্থাভাজন হিসাবে বিএনপি করতেন। যার কারনে আমার পিতার নামে মিথ্যা যুদ্ধ অপরাধীর এক সাজানো অভিযোগ দায়ের করে। পুলিশ আমাকে বহু বার গ্রেফতার করে। ২০১৮ সালে ডাঃ শহিদুল আলমের সংসদ নির্বাচনীয় কার্যালয় নলতা থেকে আমরা ৫৪ জন গ্রেফতার হই। বারবার গ্রেফতার পুলিশের নির্যাতনের শিকার হওয়ার পরেও কিছু হিংসাত্মক লোক আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করে আসছে যাহা সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা। এটা দলের ত্যাগি নেতাদের জন্য আফসোস এবং খুবই কষ্টদায়ক। তারা ৫ই আগষ্ট হাসিনা সরকার পতনের পর দলে অনুপ্রবেশ করে এবং নিজেরা অপকর্ম লুটপাট, চাঁদাবাজী, দখলবাজী করে খাওয়ার জন্য দলে প্রবেশ করেছ তারা বিএনপি দল গঠনের মানষিকতা থাকা ও ত্যাগি নেতাদের সরাতে চাই। তিনি এ ধরনের অপকর্মকারী সুবিধাবাদী সন্ত্রাসিদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উর্দ্ধতন নেত্রীবৃন্দের হস্থক্ষেপ কামনা করেন।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com