ডুমুরিয়ায় সরকারি ১নাম্বার( ক ) খতিয়ানের খাস জমি প্লোড আকারে বিক্রিয় করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার খর্নিয়া ইউনিয়নের গোনালী মৌজার জেল নং ৩৩ এস এ খতিয়ান ১০৯ দাগ নং ১০০৮/১০০৯ ২একর ৪৩ শতাংশ জমি ডুমুরিয়া উপজেলার গোনালী গ্রামের মৃত্যু নরেন্দ্র নাথ দেবনাথের ছেলে অমল দেবনাথ ওরফে পনো তিনি সরকারি ক তফসিল জমি প্লোড আকারে ৩০/৩৫/হাজার টাকা করে খাস জমি বিক্রি করছেন।
আমাদের ডুমুরিয়া খুলনা প্রতিনিধি শেখ মাহতাব হোসেন সরজমিনে গিয়ে দেখেন আক্তার হোসেন নামের জৈনক ব্যাক্তি জমি ক্রয় করেন ৭শতক,আবু বকর শেখ ১০শতক,আমজাদ হোসেন শেখ ৭শতক, মোঃ শরিফুল ইসলাম শেখ ৭শতক, মোঃ
এমদাদ শেখ ১৫শতক, মোঃ এলাহী শেখ ১৫ শতক, আলামিন ৫শতক,পির মতি ৪শতক ও বামুন্দিয়া গ্রামের মিঠুন ১০শতক জমি ক্রয় করেছেন, খাস জমি ক্রয় করা ব্যাক্তিরা জানান তারা ৩শত টাকার স্ট্যাম্পে লিখিতভাবে জমি ক্রয় করে জমিতে বাড়ী তৈরি করে দখল করে আছে।
এব্যাপারে খাস জমি বিক্রয় করা অমল দেবনাথ ওরফে পনো নিকট জানতে চাইলে তিনি সত্যতা স্বীকার করেছেন। স্টাম্পের মাধ্যমে যাহারা জমি ক্রয় করেছেন।
তারা জানান গত বৃহস্পতিবার বিকেলে ডুমুরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আরাফাত হোসেন, উপজেলা ভূমি অফিসের নাজির মোঃ সাইফুল ইসলাম ও শোভনা ভূমি অফিসের উপ- সহকারী ভূমি কর্মকর্তা মোঃ মনিরুজ্জামান ঘটনাস্থলে এসে তদন্ত করে গিয়েছেন এবং সকল কাগজপত্র নিয়ে রবিবার ডুমুরিয়া উপজেলা ভূমি অফিসে যাওয়ার
জন্য দিন ধার্য করেন।
উল্লেখ্য উপজেলা ভূমি কর্মকর্তাদের বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে সরকারি ভিপি খাস জমি এভাবে বিক্রি করছেন, এব্যাপারে ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আল আমিন বলেন যদি কেউ সরকারি ভিপি খাস জমি বিক্রয় করে, তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ডুমুরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আরাফাত হোসেন বলেন আমি সংবাদ পেয়ে সরজমিনে গিয়ে তদন্ত করে এসেছি, ভিপি খাস জমি তারা টাকা মাধ্যমে স্টাম্পের ক্রয় করে নিয়েছে। বিক্রি কারি অমল দেবনাথ ওরফে পনো কে
খুজে পাওয়া যায়নি।
সংশ্লিষ্ট বিভাগের উদ্ধতন কর্তৃপক্ষ কাছে এলাকা বাসী দাবি জানান যারা জমিতে ঘর বাড়ি বেঁধে আছে তাদের কে ডিসি আর দেওয়ার জন্য এলাকার সচেতন মহল জোর দাবি জানান।
উল্লেখ্য অমল দেবনাথ ভারতে পাড়ি দিবে বলে তার বাড়ি সহ তার সকল জমি বিক্রয় করছেন। এ তথ্য জায়িছেন গোনালী গ্রামের জনসাধারণ মানুষ ।
https://www.kaabait.com