• রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ০৭:৫৮
সর্বশেষ :
প্রতিবন্ধী স্কুল ও পূনর্বাসন কেন্দ্রের ভিত্তি প্রস্তুর উদ্বোধন করলেন জেলা প্রশাসক মোঃ মোস্তাক আহমেদ দেবহাটায় এনসিসি ব্যাংকের ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন সুন্দরবনে বিজিবির ‘বয়ের সিং ভাসমান বিওপি’ ক্যাম্প উদ্বোধন আর কি করলে ফাঁদে ফেলা যায় খাদ্য কর্মকর্তাকে! দেবহাটায় মহানবী (সঃ) সম্পর্কে কটুক্তি মাম লায় আ টক ১ মিশা সওদাগরকে ‘মারধরের’ ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল! আদালতের আদেশ অমান্য করে ক্রয়কৃত জমিতে লাল ফ্লাগ উত্তোলনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন দেবহাটা সরকারি কেবিএ কলেজের আকবর আলী’র বিদায় সংবর্ধনা দেবহাটায় জুলাই গনআন্দোলনে আহত ২জন যোদ্ধাকে চিকিৎসা সহায়তা প্রদান তালায় বাল্যবিবাহে নিষেধাজ্ঞা জারি

মিয়ানমারের জান্তা ফেসবুকে রোহিঙ্গাবিদ্বেষ ছড়ানোর নেপথ্যে : জাতিসংঘ

প্রতিনিধি: / ১৫৯ দেখেছেন:
পাবলিশ: শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

বিদেশ : ২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে সেনা অভিযান শুরুর আগে ফেসবুকে বিভিন্ন পেজ খুলে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঘৃণা ও উসকানিমূলক দৃষ্টিভঙ্গি সৃষ্টি করা হয়। জাতিসংঘ বলছে, রোহিঙ্গাবিদ্বেষ ছড়ানোর নেপথ্যে ছিল দেশটির সামরিক জান্তা বাহিনী। জাতিসংঘের এক তদন্তে বিষয়টি উঠে এসেছে। এএফপির বরাতে মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতি বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি বলছে, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানোর কাজে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। জাতিসংঘের এক তদন্তে জানা গেছে, হাজারো রোহিঙ্গাকে নির্যাতন করে বাংলাদেশে পালিয়ে যেতে বাধ্য করার আগে বড় আকারে ফেসবুকে এই জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানো হয়। ২০২১ সালের শেষের দিকে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা ফেসবুকের বিরুদ্ধে ১৫ হাজার কোটি ডলারের মামলা করে। তাদের অভিযোগ ছিল, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক তাদের বিরুদ্ধে পরিচালিত ঘৃণা ছড়ানো ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে। এখন জাতিসংঘের তদন্তকারী সংস্থা মিয়ানমারের জন্য নিবেদিত স্বাধীন তদন্ত সংস্থা (আইএমএম) বলেছে, তাদের হাতে সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে যে, ফেসবুকে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানোর নেপথ্যে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী দায়ী। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমার সামরিক বাহিনী ‘পরিকল্পিত ও সমন্বিত’ পদ্ধতিতে ‘রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুদেরকে নিয়ে ভয় ও ঘৃণা ছড়িয়েছে। সামরিক বাহিনী এই লক্ষ্য অর্জনে একটি গোপন নেটওয়ার্ক তৈরি করে যা লাখ লাখ মানুষের কাছে তাদের বার্তা পৌঁছে যায়।

 

 


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com