• মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০২:৪৫
সর্বশেষ :
না.গঞ্জ সদরের রাজাপুর ঘাট ইজারা পুনঃ দরপত্র কৃষকদলের আহ্বায়ক ভাসানের উপর হা ম লাকারীর বিচারের দাবীতে মিছিল ও সমাবেশ  শ্যামনগরে বিএনপি নেতার নাম ভাঙিয়ে নদীর চর দখলের চেষ্টা, থানায় জিডি দেবহাটায় কৃষি অধিদপ্তরের আয়োজনে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে দুই গ্রুপের সং ঘ র্ষ, সভাপতিসহ আহত ৩০ প্রচার মাইকের যন্ত্রণা, অটোরিকশাসহ যানবাহনের হর্ণের বিকট শব্দে নাকাল ডুমুরিয়া তালায় ফসল, মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ খাতের সফল উদ্যোক্তাদের মাঝে সম্মাননা প্রদান তালা-কলারোয়ার সিংহভাগ উন্নয়ন বিএনপির আমলেই হয়েছে : হাবিবুল ইসলাম শ্যামনগরে প্রতিবন্ধীর জায়গা দ খ লের অপচেষ্টা, মা ম লা দেবহাটায় ডাঃ শহিদুল আলমের ৩১দফা বাস্তবায়নে প্রচারনা শুরু

মিয়ানমারের জান্তা ফেসবুকে রোহিঙ্গাবিদ্বেষ ছড়ানোর নেপথ্যে : জাতিসংঘ

প্রতিনিধি: / ১৬৯ দেখেছেন:
পাবলিশ: শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

বিদেশ : ২০১৭ সালে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে সেনা অভিযান শুরুর আগে ফেসবুকে বিভিন্ন পেজ খুলে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঘৃণা ও উসকানিমূলক দৃষ্টিভঙ্গি সৃষ্টি করা হয়। জাতিসংঘ বলছে, রোহিঙ্গাবিদ্বেষ ছড়ানোর নেপথ্যে ছিল দেশটির সামরিক জান্তা বাহিনী। জাতিসংঘের এক তদন্তে বিষয়টি উঠে এসেছে। এএফপির বরাতে মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতি বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি বলছে, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানোর কাজে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। জাতিসংঘের এক তদন্তে জানা গেছে, হাজারো রোহিঙ্গাকে নির্যাতন করে বাংলাদেশে পালিয়ে যেতে বাধ্য করার আগে বড় আকারে ফেসবুকে এই জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানো হয়। ২০২১ সালের শেষের দিকে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা ফেসবুকের বিরুদ্ধে ১৫ হাজার কোটি ডলারের মামলা করে। তাদের অভিযোগ ছিল, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক তাদের বিরুদ্ধে পরিচালিত ঘৃণা ছড়ানো ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে। এখন জাতিসংঘের তদন্তকারী সংস্থা মিয়ানমারের জন্য নিবেদিত স্বাধীন তদন্ত সংস্থা (আইএমএম) বলেছে, তাদের হাতে সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে যে, ফেসবুকে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানোর নেপথ্যে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী দায়ী। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমার সামরিক বাহিনী ‘পরিকল্পিত ও সমন্বিত’ পদ্ধতিতে ‘রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুদেরকে নিয়ে ভয় ও ঘৃণা ছড়িয়েছে। সামরিক বাহিনী এই লক্ষ্য অর্জনে একটি গোপন নেটওয়ার্ক তৈরি করে যা লাখ লাখ মানুষের কাছে তাদের বার্তা পৌঁছে যায়।

 

 


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com