• শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ১১:২৭
সর্বশেষ :
পাটকেলঘাটায় স্কুল ছাত্রী’কে ধ র্ষ ন চেষ্টার ঘটনায় মা ম লা, আটক -১ বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যানের শ্যামনগর প্রেসক্লাব পরিদর্শন ও মতবিনিময় চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় শক্তি; উপকূলের মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ডুমুরিয়ায় মালচিং পেপার ব্যবহার করে উচ্চমূল্যের ফসল প্রদর্শনীর উপর মাঠ দিবস প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: বিশেষ সহকারী উপকূলে লবন পানির আগ্রাসন থেকে প্রাণ-প্রকৃতি বাঁচাতে শ্যামনগরে মানববন্ধন ডুমুরিয়া উপজেলা কাব ক্যাম্পুরী উপলক্ষে আলোচনা সভা ডুমুরিয়ায় তারুণ্যের জ্ঞানযুদ্ধ শুভ উদ্বোধন বণিক কল্যাণ সমিতির নির্বাচনে ভোট যুদ্ধে আট প্রার্থী নারায়ণগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জনকে স্বারক লিপি প্রদান

শিশুর কিডনি রোগের লক্ষণ

প্রতিনিধি: / ১৩৫ দেখেছেন:
পাবলিশ: রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০২৪

স্বাস্থ্য: আমাদের শরীরের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর মধ্যে একটি হলো কিডনি। এই অঙ্গটি রেচন পদার্থ বের করে দেওয়া থেকে শুরু করে, প্রস্রাব তৈরি, একাধিক জরুরি হরমোন উৎপাদন সহ নানাবিধ জটিল কাজ একা হাতে সামলায়। তাই সুস্থ-সবল জীবন কাটাতে চাইলে কিডনির স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষভাবে নজর দিতেই হবে। নইলে সমস্যার শেষ থাকবে না। তবে মুশকিল হলো, আজকাল নানা কারণে ছোটদের মধ্যেও সিঁধ কাটছে কিডনির অসুখ। এই রোগটিকে ঠিক সময়ে চিনে নিতে না পারলে ছোট্ট সোনার প্রাণ নিয়ে পড়ে যেতে পারে টানাটানি। তাই বিপদ বাড়ার আগেই ছোটদের মধ্যে কিডনি ডিজিজের লক্ষণ সম্পর্কে দ্রæত জেনে নিন। তারপর আপনার সন্তানের মধ্যে এসব উপসর্গ দেখলেই চিকিৎসকের কাছে যান। এসব লক্ষণ দেখলেই সাবধান হন-
জ্বর, চোখ, মুখ, পায়ের পাতা ফুলে ওঠা। প্রস্রাব করার সময় জ্বালার অনুভ‚তি। বারবার প্রস্রাব। প্রস্রাব ধরে রাখতে সমস্যা। রাতে বিছানায় প্রস্রাব করে ফেলা। ইউরিনে বøাড ইত্যাদি। বাচ্চাদের মধ্যে এসব উপসর্গ দেখলে যত দ্রæত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নইলে বিপদ বাড়বে বই কমবে না।
কিডনি ডিজিজ ধরা পড়বে কীভাবে?
সবার প্রথমে একটা ইউরিন টেস্ট করানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসক। তারপর প্রয়োজন মতো তিনি বøাড টেস্ট এবং কিছু ইমেজিং টেস্টও দিতে পারেন। এসব টেস্টের মাধ্যমেই সন্তানের সমস্যা সামনে চলে আসবে। তারপর দ্রæত শুরু করা যাবে চিকিৎসা। তাই চিকিৎসক কোনো টেস্ট করানোর পরামর্শ দিলে তা করিয়ে নিতে দেরি করবেন না। ছোটদের মধ্যে সাধারণত এসব কিডনি ডিজিজের প্রকোপ বেশি, যেমন-
পস্টেরিয়র ইউরেথ্রাল ভালব অবস্ট্রাকশন, ফেটাল হাইড্রোনেফ্রোসিস, পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ, মাল্টিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ, রেনাল টিউবুলার অ্যাসিডোসিস, উইলমস ডিজিজ, গেøামেরুলোনেফ্রাইটিস, নেফ্রোটিক সিনড্রোম ইত্যাদি।
ভয় পাওয়ার কারণ নেই!
সন্তান কিডনি ডিজিজে আক্রান্ত হলে মাথায় বাজ পড়া স্বাভাবিক। তবে এ নিয়ে অহেতুক বেশি দুশ্চিন্তা করবেন না। কারণ বেশিরভাগ কিডনির অসুখ থেকে দ্রæত সেরে ওঠা যায়। যেসব রোগ থেকে সম্পূর্ণ সেরে ওঠা যায় না, সেগুলোকেও বশে রাখা সম্ভব। তাই অহেতুক ভয় না পেয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলুন।
রোগ প্রতিরোধে জোর দিন
সন্তানকে পর্যাপ্ত পরিমাণে জলপান করান। তার পাতে থাকুক প্রচুর পরিমাণে ফল, শাক এবং সবজি রাখুন। বাচ্চার সুগার, প্রেশার থাকলে তা কন্ট্রোল করুন, তাকে শারীরিক পরিশ্রমে উৎসাহ দিন এবং তার ওজনকে স্বাভাবিকের গÐিতে নামিয়ে আনুন।

 


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com