• বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০২:৩৯
সর্বশেষ :
শ্যামনগরে জমির মালিকদের নামে মা মলা করার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও স্মারক লিপি প্রদান নেট, পাটা, জাল অপসারণে উদ্যোগী দেবহাটার ইউএনও আসাদুজ্জামান দেবহাটায় জুলাই গনঅভ্যুত্থান দিবস পালনে প্রস্তুতি সভা শ্যামনগরে বজ্রপাতে একজন নি হ ত দেবহাটায় সাংবাদিক তারেকের উপর হামলায় রিপোর্টার্স ক্লাবের নিন্দা ও প্রতিবাদ আশাশুনি দাখিল মাদ্রাসাটি আলিম স্তরে উন্নীত হওয়ায় শুকরিয়া সমাবেশ পাইকগাছায় দিনভর টানা ভারীবৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে হাজারো মৎস্য ঘের, পুকুর ও ফসলি জমি না.গঞ্জ বন্দরে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ডুমুরিয়ায়‌ বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ শ্যামনগরে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

শ্যামনগরে ১২ ই নভেম্বর “উপকূল দিবস ” রাষ্ট্রীয় ভাবে স্বীকৃতি পাওয়ার দাবীতে মানববন্ধন

এস এম মিজানুর রহমান শ্যামনগর, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি / ১২২ দেখেছেন:
পাবলিশ: মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৪
শ্যামনগরে মানববন্ধন

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর ২০২৪) ভয়াল ১২ নভেম্বর উপলক্ষে সাতক্ষীরার শ্যামনগর প্রেস ক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে শ্যামনগরের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সুন্দরবন স্টুডেন্ট সলিডারিটি টিম, সবুজ সংহতি, উপজেলা যুব স্বেচ্ছাসেবী সমন্বয় কমিটি ও বেসরকারি উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বারসিক আয়োজিত অনুষ্ঠানে ১২ নভেম্বরকে বিশ্ব উপকূল দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে ঘোষণার দাবিও তোলা হয়।
বারসিক এর সহযোগী আঞ্চলিক সমন্বয়কারী রামকৃষ্ণ জোয়ারদার বলেন, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতির কারণ না হয়েও বাংলাদেশ চরম ঝুঁকি রয়েছে। উপকূলের মানুষের ন্যায্যতার দাবিতে উপকূল দিবস চাই। তিনি আরো বলেন, উপকূলে পরিকল্পিত উন্নয়নের জন্য উন্নয়ন বোর্ড গঠন, উপকূলের বেড়িবাঁধ উঁচু করণ ও বেড়িবাঁধের ঢালে কংক্রিটের বাঁধ নির্মাণ, জীববৈচিত্র্য রক্ষার ওপর গুরুত্ব অরোপ করতে হবে। বাংলাদেশের ৭০ এর ভয়াল ১২ নভেম্বরের ঘূর্ণিঝড়টিকে পৃথিবীর ইতিহাস সবচেয়ে ভয়ঙ্কর প্রাণঘাতি ঘূর্ণিঝড় হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এই পর্যন্ত রেকর্ডকৃত ঘূর্ণিঝড় সমূহের মধ্যে এটি সবচেয়ে ভয়াবহ।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন শ্যামনগর উপজেলা সবুজ সংহতির আহবায়ক  কুমুদ রঞ্জন, এসএসএসটির শ্যামনগর পৌরসভার সভাপতি গাজী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাধারণ সম্পাদক তৃপ্তি বিশ্বাস, কোহিনুর ইসলাম, বিশ্বজিৎ মন্ডল, প্রতিমা চক্রবর্তী, বরসা গাইন প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, অনেক আগেই এই দিনটির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির প্রয়োজন ছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে একদিনে এত প্রাণহানি কোথাও ঘটেনি।
১৯৭০ এর তৎকালীন সরকার দুর্যোগের সতর্ক বার্তা দেয়নি। প্রাণহানির পর উদ্ধারকাজেও ছিল চরম অবহেলা। এই অবহেলার কারণে কক্সবাজার থেকে সাতক্ষীরা পর্যন্ত উপকূলীয় জেলাগুলোর ১০ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। ভোলায় অনেক এলাকা জনমানুষশুন্য হয়ে পড়ে।বহূ মানুষ মারা যায় এই জেলায়।
এর আগে মানববন্ধন’র শুরুতে স্বেচ্ছাসেবীরা ১২ নভেম্বর নিহতদের মাগফিরাত কামনায় ১ মিনিট নিরবতা পালন করেন


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com