• শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০১:৪৯
সর্বশেষ :
ডুমুরিয়ায় তিন বছরের শিশু ধ র্ষ ণের অভিযোগে ধ র্ষ ক আটক কালিগঞ্জের কালিকাপুর সিদ্দিকীয়া দাখিল মাদ্রাসায় এডহক কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরার ২০৩ কিমি সীমান্তে বিজিবির টহল জোরদার, সহায়তায় প্রস্তুত এলাকাবাসী কৃষ্ণনগরে চোর-চক্রের হানা, স্বর্ণালঙ্কারসহ অর্ধ কোটি টাকার সম্পদ লুট শ্যামনগরে স্থানীয় সাংবাদিকদের জলবায়ু বিষয়ক প্রশিক্ষন শ্যামনগরে সরকারি জায়গা দখলের হিড়িক, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুরে শত্রুতার জেরে বৃক্ষ নিধন করেছে দূ র্বৃ ত্তরা শ্যামনগর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন সাংবাদিককে কারাদন্ড দেওয়া সেই ইউএনওকে অবশেষে রংপুরে বদলী বিলের ভিতর কালভার্টের নিচে পড়ে ছিল দিনমজুর নারীর লা শ

গন্তব্য অজানা সাবিনাদের

প্রতিনিধি: / ২২৭ দেখেছেন:
পাবলিশ: শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

স্পোর্টস: ছেলেদের ফুটবল লিগে দলবদলের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর আগেই অনেক ক্লাব ঘর গুছিয়ে ফেলে। কিন্তু উল্টো চিত্র মেয়েদের ফুটবলে। শুরু হওয়া দলবদলের এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও জাতীয় দলের শীর্ষ ফুটবলারদের সঙ্গে কোনো ক্লাব যোগাযোগই করেনি। মার্চের শেষ সপ্তাহে শুরু হতে যাওয়া লিগে তাই সাবিনা-সানজিদা-মারিয়ারা কোথায় খেলবেন সেটা তাঁরা নিজেরাও জানেন না। মিডফিল্ডার মারিয়া মান্দা যেমন বলছিলেন, ‘শুনেছি দলবদল শুরু হয়েছে। কিন্তু এখনো কোনো ক্লাব যোগাযোগ করেনি। সময় আছে, হয়তো সামনে করবে। দেখা যাক, কী হয়!’ এই দলবদল চলবে ৪ মার্চ পর্যন্ত। ভারতের ক্লাব ইস্টবেঙ্গলের হয়ে খেলতে এখন কলকাতায় আছেন সানজিদা আক্তার। কিন্তু নিজ দেশের লিগে যে দলবদল শুরু হয়েছে, সেটাই জানেন না এই উইঙ্গার। কলকাতা থেকে গত বৃহস্পতিবার তিনি বলছিলেন, ‘না, আমি কিছু জানি না। আমার সঙ্গে কোনো ক্লাব যোগাযোগও করেনি।’ ভারতের আরেক ক্লাব কিকস্টার্টের হয়ে খেলতে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। কিন্তু পারিবারিক কারণে দেশে ফিরে এসেছেন তিনি। ভারতের ক্লাবটির হয়ে খেলতে আর সেখানে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই তাঁর। দেশের লিগে দলবদল চলমান থাকলেও জাতীয় দলের অধিনায়কের সঙ্গেও নাকি কোনো ক্লাব যোগাযোগ করেনি। গতবারের চেয়ে এবার কমেছে দল, মেয়েদের লিগে অংশ নিচ্ছে ৯টি ক্লাব। এবার বসুন্ধরা কিংস না থাকায় গত দুই আসরের রানার্স আপ আতাউর রহমান ভ‚ঁইয়া এসসি ক্লাবকে শিরোপার দৌড়ে এগিয়ে রাখা হচ্ছে। গত মৌসুমে খেলা বেশির ভাগ ফুটবলারকে ধরে রাখছে তারা। দলটির ভাইস প্রেসিডেন্ট সোহেল খন্দকার বলেছেন, ‘আগের মৌসুমের ২০ জনকে রেখে দিয়েছি আমরা। জাতীয় দলে খেলা পাঁচজনকে নেওয়ার পরিকল্পনা করেছি। কাকে কাকে নেব সেটা অবশ্য ঠিক করিনি।’ এবার দলগুলো দুজন করে বিদেশি খেলোয়াড় দলভুক্ত করতে পারবে। কিন্তু বিদেশি ফুটবলার নেওয়ার সুযোগ কাজে লাগানোর সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। কারণ স্থানীয় খেলোয়াড়দের নিয়ে দল গড়তেই হিমশিম খায় ক্লাবগুলো। পেশাদারির চোখে ছেলেদের লিগের সঙ্গে আমাদের দেশের মেয়েদের লিগের তুলনা করার কোনো সুযোগ নেই। এর পরও গত তিন বছর মেয়েদের লিগে অংশ নিয়ে মান বাড়ানোর চেষ্টা করেছে বসুন্ধরা কিংস। আর্থিকভাবে লাভবানও হয়েছেন মেয়েরা। কিন্তু এবার সেই দলটাকেই ধরে রাখা যায়নি। এতে অপেশাদার এই লিগের মান আরো কমার সঙ্গে খেলোয়াড়রাও আর্থিক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com