• মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:১৬
সর্বশেষ :
সিদ্ধিরগঞ্জে আঁধারে আলো প্রতিবন্ধী কল্যাণ সংস্থা’ উদ্যোগে প্রতিবন্ধীদের মাঝে চাল বিতরণ শ্যামনগরে দিলীপ গং ও রঘুনাথের রোসানাল থেকে বাচতে দিনমজুরের মানববন্ধন ডুমুরিয়া উপজেলার খর্নিয়া ইউনিয়নের নতুন রাস্তা আঞ্চলিক অফিসে নেতা-কর্মিদের সাথে মতবিনিময় আশাশুনিতে পুলিশ সদস্যের বি’রু’দ্ধে দু’র্নী’তির অ’ভি’যোগ দেবহাটায় সাবেক ছাত্রদল নেতাদের উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালনে প্রস্তুতি সভা চিংড়ি চাষে ভাগ্যবদল, ডুমুরিয়ার মারুফ এখন সফলতার রোল মডেল সাতক্ষীরার উপকূল গাবুরার মাঠে মেয়েদের স্বপ্নের জয়যাত্রা: ঘরের চার দেয়াল ভেঙে এক নীরব বিপ্লব শ্যামনগরে সড়ক ও জনপদের জায়গা অ’বৈধ স্থাপনা উ’চ্ছেদ দায়সারা, পুনরায় বে-দখল নদীর চর থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় যুবককে উ’দ্ধার আজ থেকে সুন্দরবনের দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

টানা বৃষ্টিতে ব্যস্ততা বেড়েছে পাইকগাছার ছাতা কারিগরদের

ইমদাদুল হক, পাইকগাছা, খুলনা প্রতিনিধি  / ১৫৬ দেখেছেন:
পাবলিশ: বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪
টানা বৃষ্টিতে ব্যস্ততা বেড়েছে পাইকগাছার ছাতা কারিগরদের

বৃষ্টিতে ব্যস্ততা বাড়ছে ছাতার কারিগরদের। ঋতুর এই দেশ বাংলাদেশ। বর্ষার দুই মাস হলো আষাঢ় আর শ্রাবণ মাস। এ বছর আষাঢ় মাস থেকে বৃষ্টি হচ্ছে। একটানা বৃষ্টি মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। তাই বর্ষাকালে ছাতার ব্যবহার অন্য সময়ের তুলনায় বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে ব্যস্ততা বেড়ে যায় ছাতা কারিগরদের।

সারাবছর তেমন একটা কাজ থাকে না ছাতা কারিগরদের। তবে বর্ষা যেন তাদের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ। কারণ, বর্ষা এলেই কদর বাড়ে তাদের। আর গেলো কয়েকদিনের টানা বৃষ্টির কারণে পাইকগাছায় ছাতা কারিগররাও ব্যস্ত সময় পার করছেন।

বৃষ্টির কারণে পাইকগাছা উপজেলার পৌরবাজার, নতুন বাজার,আগড়ঘাটা, কপিলমুনি,বাকা বাজারসহ বিভিন্ন হাটবাজারে রাস্তার পাশে ফুটপাতে বসে নষ্ট ছাতা মেরামত করাতে লোকজনের ভিড় করছে। কারিগরদের ব্যস্ততা অনেক বেড়েছে। তারা নাওয়া-খাওয়া ভুলে রাতদিন কাজ করে যাচ্ছেন।

পৌরবাজার পোস্ট অফিসের সামনে ফুটপাতে ছাতা মেরামতে ব্যস্ত ছিলেন কামাল শেখ। দীর্ঘ ২০ বছর ধরে তিনি এ কাজের সঙ্গে যুক্ত। কামাল শেখ বলেন, বৃস্টি হলে কাজও বেশী হয়। বৃষ্টির দিনে ছাতা মেরামতের কাজ একটু বেশি হয়।এসময় তিন থেকে পাচ শত টাকা রোজগার হয়।টানা বৃস্টির দিন ১৫শত টাকার কাজ করেছি। তবে অন্য সময় তেমন একটা কাজ থাকে না।

উপজেলার মটবাটি গ্রামের গৃহিণী রহিমা বেগম বলেন, আমার এক মেয়ে এক ছেলে। ছেলে-মেয়েরা বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে। এখন বৃষ্টির সময়। তাই প্রাইভেট পড়তে গেলে বৃষ্টিতে ভিজতে হয়। ছেলেমেয়েদের জন্য ঘরে থাকা দুইটা নষ্ট ছাতা মেরামত করতে এসেছি। ছাতা মেরামতের সামগ্রীর দাম বেড়েছে আর মুজুরিও বেশি টাকা নিচ্ছেন বলে অভিযোগ জনসাধারণের।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com