• মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:২০
সর্বশেষ :
শ্যামনগরে কপ৩০ পূর্ববর্তী আঞ্চলিক সংলাপ অন্তর্ভুক্তিমূলক জলবায়ু পদক্ষেপে নতুন প্রত্যাশা কে’য়া’ম’তের দিন মানুষ নিজের তিন পাশে যা দেখতে পাবে তালার মাগুরা ইউনিয়ন বিএনপি’র সম্মেলন অনুষ্ঠিত ডুমুরিয়ায় পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন আশাশুনিতে দৈনিক সাতক্ষীরার সকালের ৩য় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন জুলাই সনদের ভিত্তিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার শিক্ষকদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিলেন হাবিবুল ইসলাম হাবিব ফয়জুল্যাপুর ফ্রেন্ডস ক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন ধানদিয়া ইউনিয়ন বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন শাসক হতে চাই না জনগণের সেবক হতে চাই : অধ্যক্ষ ইজ্জত উল্লাহ

১০ দিনেও শুরু হয়নি গোয়ালডাঙ্গা বাজারের ওয়াবদা রাস্তার কাজ

বি এম আলাউদ্দিন, আশাশুনি প্রতিনিধি / ১১৪ দেখেছেন:
পাবলিশ: বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ, ২০২৫

আশাশুনির গোয়ালডাঙ্গা বাজারের ওয়াবদা রাস্তা ভাঙ্গনের ১০ দিনও শুরু হয়নি বাঁধের কাজ। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মুখে শুনতে হচ্ছে আশ্বাসের বাণী, এদিকে নির্ঘুমে রাত কাটাচ্ছে এলাকাবাসী। পাওবো’র গাফিলতির কারণে এমনটাই হচ্ছে অভিযোগ তাদের।

 

উল্লেখ্য গত ১০ দিন আগে গোয়ালডাঙ্গা বাজারের ওয়াবদা রাস্তা প্রায় ৪০০ ফুট ভেঙে নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছিল। ভাঙ্গনের পার্শ্ববর্তী ফাটল দেখা দিয়েছিল। সেই ফাটল গুলোও ভেঙে নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যায়।

 

গত ১০দিন আগের ছাড়া আরো ৫০০ ফুট রাস্তা ভেঙে নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। দ্রুত বেড়িবাঁধ নির্মাণের কাজ না করলে আগামী পূর্ণিমার গণে ভেঙে লবণাক্ত পানি ঢুকে বড়দল, খাজরা ও আনুলিয়া তিন ইউনিয়ন প্লাবিত হতে পারে। ক্ষতি হতে পারে আশাশুনি উপজেলার প্রাণকেন্দ্র গোয়ালডাঙ্গা বাজার। যে বাজারে মোট ৩৫০ থেকে ৪০০ শত দোকান রয়েছে।

 

বাজারের নির্মাণাধীন ছাওনি, আল আকসা জামে মসজিদ, গোয়ালডাঙ্গা বাজারসহ পার্শ্ববর্তী জামে মসজিদ, ইসলামী ব্যাংক, ফকিরবাড়ি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহ তিন ইউনিয়নের কয়েক হাজার বিঘা জমির বোরো ধান ও শত শত বিঘা জমির তরমুজ চাষ সহ বহু মৎস্য ঘের।

 

উল্লেখ্য গত বছর মরা মরিচ্চাপ নদী খননের পর বছর না যেতেই দেখা দিয়েছে এ ভয়াবহ ভাঙ্গন।

 

ইতিমধ্য গত মঙ্গলবার আশাশুনি সদরে মানিকখালী চরে ও বড়দল ইউনিয়নের গোয়ালডাঙ্গা বাজার মরিচ্চাপ নদীর বেড়ী বাঁধ ভাঙ্গন স্থান পরিদর্শন করেছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের এসও আশিকুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার কৃষ্ণা রায় ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাশেদ হোসাইন।

 

পরিদর্শনকালে উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী আশিকুর রহমান বলেন, এটি পাওবোর রাস্তা না। এ রাস্তাটা নদী খননকৃত মাটি তবুও এটি নদী রক্ষা বাঁধ। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জরুরি ভাবে জিও ব্যাগ দিয়ে কাজ করে আটকানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি আশ্বস্ত করেন।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com