• বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৩৪
সর্বশেষ :
৩২ঘন্টা পর শিশু সাজিদকে জীবিত উদ্ধার শতাব্দীর কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের আগামীকাল থেকে মাঠে নামবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট না.গঞ্জে আন্তর্জাতিক লেখক দিবস উদযাপন উপলক্ষে রাইটার্স ক্লাবের প্রস্তুতিমূলক সভা পাটকেলঘাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুল মোমিন সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শুরু ও শেষ কবে? দুই দিনেও ৯০ ফুট গভীর সরু গর্তে থেকে শিশু সাজিদকে উদ্ধার করা যায়নি আসিফ-মাহফুজের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, তদন্তের দাবি আশাশুনিতে ফায়ার ফাইটিং ম্যানেজমেন্ট ট্রেনিং অনুষ্ঠিত পাইকগাছায় সরদার বাড়ির মেয়ে রত্নগর্ভা ডালিমের ত্যাগ, শাসন আর সাফল্যের অনন্য গল্প

৩২ঘন্টা পর শিশু সাজিদকে জীবিত উদ্ধার

অনলাইন ডেস্ক / ২ দেখেছেন:
পাবলিশ: বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫

রাজশাহী তানোরে গভীর নলকূপের গর্তে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের রাজশাহী স্টেশনের সহকারী পরিচালক দিদারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

 

বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে দুই বছরের শিশুটিকে উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।

 

শিশুটিকে উদ্ধার করে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। শিশুটি জীবিত না মৃত এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাকে উদ্ধার করে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

 

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের অপারেশন ডিরেক্টর লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী।

 

তিনি জানান, শিশুটিকে ৬০ ফুট নিচ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে। চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর জানানো হবে।

 

ফায়ার সার্ভিসের রাজশাহী বিভাগের সহকারী পরিচালক দিদারুল আলম জানান, শিশুটি গর্তে পড়ে যাওয়ার খবর তারা পেয়েছেন বুধবার বেলা আড়াইটার দিকে।

 

এসে দেখেন, স্থানীয় লোকজন চেষ্টা করতে গিয়ে গর্তের ভেতরে কিছু মাটি ফেলেছেন। বিকেল ৪টা পর্যন্ত শিশুটির সাড়া পাওয়া যাচ্ছিল। পরে মানুষের হট্টগোলের কারণে আর সাড়া পাওয়া যাচ্ছিল না। ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট উদ্ধারকাজ চালিয়ে যায়। শিশুটিকে উদ্ধারে সব ধরনের চেষ্টা করা হয়।

 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তানোর উপজেলার পচন্দর ইউনিয়নের এই গ্রামে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর অনেক নিচে নেমে গেছে। এই এলাকায় এখন গভীর নলকূপ বসানোর বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা আছে। এ অবস্থার মধ্যে কোয়েলহাট গ্রামের বাসিন্দা জমির মালিক কছির উদ্দিন একটি গভীর নলকূপ বসাতে চেয়েছিলেন। বছরখানেক আগে ৮ ফুট ব্যাসার্ধের মুখ করে খনন করেছিলেন। কিন্তু পানি না পেয়ে নলকূপ বসাননি। সেই গর্ত ভরাটও করেছিলেন, কিন্তু বর্ষায় মাটি বসে গিয়ে নতুন করে গর্ত হয়। সেই গর্তেই শিশুটি পড়ে যায়।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com