• মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫, ১০:০৪
সর্বশেষ :
তালা হাসপাতালে রোগী নেওয়ার নাম করে ভ্যান চু’রি ব্রিটিশ শাসনামল ১৮৬৭সালে প্রতিষ্ঠিত পৌরসভা আবারো ফিরে পাওয়ার দাবী কালিগঞ্জে ধুলিয়াপুর হাইস্কুলে দু’র্নী’তি প্রতিরোধ বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত আলোচিত-সমালোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রে’ফ’তা’র শ্যামনগরে নদীর চর দ’খ’ল করে গড়ে তোলা রিসোর্ট উচ্ছেদ করলো প্রশাসন আশাশুনিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের মূল্যায়ন ও সমাপনী সাতক্ষীরা সীমান্তের ওপারে আ’ট’ক এএসপি আরিফুজ্জামান শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরের বরসা রিসোর্ট সেন্টারের পুকুরের পানিতে ডু’বে যুবকের মৃ’ত্যু আপডেট: তালায় যুবদল নেতাকে জ’বা’ই করে হ’ত্যা: আ’ট’ক ২

বৃহত্তম ব্লাকহোলের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

প্রতিনিধি: / ২২১ দেখেছেন:
পাবলিশ: বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪

বিদেশ : ছায়াপথের বৃহত্তম ব্লাকহোল খুঁজে পাওয়ার দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা। এটির ভর সূর্যের চেয়ে ৩৩ গুণ বেশি। এতদিন এটি আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি। গত মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে এ তথ্য জানিয়েছেন ফ্রান্সের গবেষকেরা। খবর দ্য গার্ডিয়ানের। নতুন আবিষ্কৃত ব্লাকহোলটির নাম গাইয়া বিএইচ৩। অবজারভেটরি দা প্যারিসের ন্যাশনাল সেন্টার ফর সায়েন্টিফিক রিসার্চের (সিএনআরএস) জ্যোতির্বিদ পাসকোয়েল পানুজ্জো বলেন, কৃষগহবরটিকে অনেকটা আকস্মিকভাবে আবিষ্কার করে ফেলেছেন বিজ্ঞানীরা। ইউরোপের মহাকাশ সংস্থার গাইয়া মিশনের সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করতে গিয়ে এটির খোঁজ পাওয়া যায়। গাইয়া মিশনটি মূলত মিল্কিওয়ে ছায়াপথের ম্যাপ তৈরিতে কাজ করেছে। এটি এবার পৃথিবী থেকে ২ হাজার আলোকবর্ষ দূরে আকুইলা গ্রহাণুপুঞ্জে বিএইচ৩ নামের ব্লাকহোলটিকে শনাক্ত করেছে। গাইয়ার টেলিস্কোপ মূলত আকাশে কোনো নক্ষত্রের নিখুঁত অবস্থান শনাক্ত করতে পারে। এর তথ্য থেকে জ্যোতির্বিদেরা নক্ষত্রের কক্ষপথ, তাদের ভর ও অদৃশ্য সঙ্গীকে খুঁজে বের করতে পারেন। গাইয়ার টেলিস্কোপ থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে ব্লাকহোলটির অবস্থান শনাক্তের পর ভ‚পৃষ্ঠের টেলিস্কোপ ব্যবহার করে এর অস্তিত্বের বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। পানুজ্জো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, ‘পৃথিবীর কাছাকাছি এমন অধিক ভরসম্পন্ন ব্লাকহোল অনাবিষ্কৃত থাকতে পারে, তা কেউ ধারণা করেননি। একজনের গবেষণা জীবনে একবারই এ ধরনের আবিষ্কার করার সুযোগ আসতে পারে। বিজ্ঞানীরা ব্লাকহোলটিকে প্রদক্ষিণকারী সহচর নক্ষত্রের দোলাচল দেখে এর অস্তিত্ব সম্পর্কে ধারণা করতে শুরু করেন।’ পানুজ্জো বলেন, ‘সূর্যের চেয়ে কিছুটা ছোট ও উজ্জ্বল নক্ষত্রকে আমরা এক অদৃশ্য সঙ্গীর চারপাশে ঘুরতে দেখেছিলাম।’ গাইয়া বিএইচ৩ মূলত একটি নাক্ষত্রিক ব্লাকহোল বা স্টেলার ব্লাকহোল। মূলত নক্ষত্রের জীবদ্দশা পার হলে তার পতনের ফলে এ ধরনের ব্লাকহোলের সৃষ্টি হয়। তবে এগুলো বিশাল আকৃতির (সুপারম্যাসিভ) ব্লাকহোলের চেয়ে বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে আলাদা। বিশাল আকৃতির অন্যান্য ব্লাকহোলের সৃষ্টির কারণ অজানা। এ ধরনের বড় ব্লাকহোলকে ইতোমধ্যে দূরতম ছায়াপথগুলোয় মহাকর্ষীয় তরঙ্গের মাধ্যমে শনাক্ত করা যায়। তবে পানুজ্জো বলেন, ‘এ ধরনের কোনো ব্লাকহোল ছায়াপথে শনাক্ত হয়নি।’

 

 


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com