• মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৮:১৫
সর্বশেষ :
না.গঞ্জ সদরের রাজাপুর ঘাট ইজারা পুনঃ দরপত্র কৃষকদলের আহ্বায়ক ভাসানের উপর হা ম লাকারীর বিচারের দাবীতে মিছিল ও সমাবেশ  শ্যামনগরে বিএনপি নেতার নাম ভাঙিয়ে নদীর চর দখলের চেষ্টা, থানায় জিডি দেবহাটায় কৃষি অধিদপ্তরের আয়োজনে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে দুই গ্রুপের সং ঘ র্ষ, সভাপতিসহ আহত ৩০ প্রচার মাইকের যন্ত্রণা, অটোরিকশাসহ যানবাহনের হর্ণের বিকট শব্দে নাকাল ডুমুরিয়া তালায় ফসল, মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ খাতের সফল উদ্যোক্তাদের মাঝে সম্মাননা প্রদান তালা-কলারোয়ার সিংহভাগ উন্নয়ন বিএনপির আমলেই হয়েছে : হাবিবুল ইসলাম শ্যামনগরে প্রতিবন্ধীর জায়গা দ খ লের অপচেষ্টা, মা ম লা দেবহাটায় ডাঃ শহিদুল আলমের ৩১দফা বাস্তবায়নে প্রচারনা শুরু

বেদখল জমি ক্রয় করে দখল নিতে একাধিক মামলা মোক্ষদমা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ 

দোয়ারাবাজার, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি / ১৩৬ দেখেছেন:
পাবলিশ: শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪
মামলা মোক্ষদমা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ 

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার পান্ডারগাও ইউনিয়নের নতুন কৃঞ্চনগর গ্রামের মৃত আব্দুল রশিদের পুত্র মো. ইকবাল হোসেনকে অহেতুক মামলা মোক্ষদমা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ , একই গ্রামের মৃত মতছির আলীর পুত্র মখলেছুর রহমানের বিরোদ্ধে।
শনিবার (২৭ এপ্রিল) বেলা ১১টায়  সরেজমিন ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায় ০৯/১২/৯৫ইং ৪৭৩৫/৯৫ দলিল মুলে ডাউকের কারা মৌজার ২০২৬ দাগে ১.৮০ শতাংশ ভূমি রেকর্ডিয় মালিক হাফেজ আব্দুল গনির ওয়ারিশ গনের নিকট থেকে ক্রয় সূত্রে মালিক হন মো. ইকবাল হোসেন। এযাবৎ তিনি জমির ভোগদখলে ও রয়েছেন। ইতিপূর্বে মখলেছুর রহমান মহিলা ওয়ারিশের বেদখল কৃত জমি ক্রয় করে জমির দখল নিতে একাধিক মামলা মোক্ষদমা ও করছেন তিনি। ২০২৬ দাগে মোট ভূমির পরিমান ৩.৬১ শতাংশ।
এবিষয়ে ইকবাল হোসেন বলেন,  আমি রেকর্ডীয় মালিকের ওয়ারিশদের নিকট থেকে ১৯৯৫ সালে জমি ক্রয় করে ভোগদখলে রয়েছি। উক্ত দাগের উত্তর সীমান্তে ১.৮০ শতক ভূমি আমার দখলে রয়েছে। আমার জমি ছাড়াও একই দাগের দক্ষিণ পাশে ১৮১ শতক ভূমি রয়েছে। সেখানে মখলিছুর রহমানের জমি থাকতেও পারে।
এ বিষয়ে মখলেছুর রহমান বলেন আমি রেকর্ডিয় মালিক থেকে জমি ক্রয় করেছি প্রবাসে থাকার কারণে ইকবাল হোসেন আমার জমি দখল করে নিয়েছে। জমি দখল নেওয়ার জন্য আমি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছি।
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য সফিকুল ইসলাম জানান, মখলিছুর রহমান যার নিকট থেকে  জমি ক্রয় করেছেন তিনিও জমির দখলে ছিলেন না। টাকার গরমে মখলিছুর রহমান  বেদখল জমি ক্রয় করে বিপাকে রয়েছেন।  স্থানীয় জাহাঙ্গীর আলম জানান, ইকবাল হোসেন জানান ১৯৯৫ সালে ভূমি ক্রয় করার পর থেকে ১.৮০ শতক ভূমি আমার দখলে রয়েছে। একই দাগের ভূমি মালিক আছদ্দর আলী বলেন, এই দাগে আমারও জমি রয়েছে। আমি ১৯৯৫ সাল থেকে ইকবাল হোসেনকে জমির দখলে রয়েছে। মোখলেছুর রহমান কোন দিন জমির দখলে ছিলো না।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com