• শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৫০
সর্বশেষ :
৩২ঘন্টা পর শিশু সাজিদকে জীবিত উদ্ধার শতাব্দীর কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের আগামীকাল থেকে মাঠে নামবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট না.গঞ্জে আন্তর্জাতিক লেখক দিবস উদযাপন উপলক্ষে রাইটার্স ক্লাবের প্রস্তুতিমূলক সভা পাটকেলঘাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুল মোমিন সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শুরু ও শেষ কবে? দুই দিনেও ৯০ ফুট গভীর সরু গর্তে থেকে শিশু সাজিদকে উদ্ধার করা যায়নি আসিফ-মাহফুজের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, তদন্তের দাবি আশাশুনিতে ফায়ার ফাইটিং ম্যানেজমেন্ট ট্রেনিং অনুষ্ঠিত পাইকগাছায় সরদার বাড়ির মেয়ে রত্নগর্ভা ডালিমের ত্যাগ, শাসন আর সাফল্যের অনন্য গল্প

আশাশুনির শ্বেতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান এগিয়ে

বি এম আলাউদ্দিন, আশাশুনি প্রতিনিধি / ১৫৩ দেখেছেন:
পাবলিশ: বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

আশাশুনি উপজেলার বুধহাটা ইউনিয়নের শ্বেতপুর ২৩ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান এগিয়ে রয়েছে। গত ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এলাকার শিশুদের শিক্ষাদানে প্রশংসিত ভূমিকা রেখে এসেছে এই বিদ্যালয়টি। প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়ের শিক্ষার মানও যথেষ্ট ভাল। এ বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নত হওয়ায় শিক্ষার্থীরা শিক্ষা নিয়ে বিদ্যালয়ের মান উচ্চ পর্যায়ে নিয়েছে। উচ্চ পর্যায়ে লেখা পড়া শেষ করে অনেকেই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার সহ বড় বড় পর্যায়ে কর্মরত রয়েছেন। ভাল ফলাফল করা স্কুলটিতে যাতয়াত পথের মেইন সড়ক কার্পেটিংয়ের হলেও বিদ্যালয় চত্বর নিচু থাকায় বর্ষা মৌসুমে শিক্ষার্থীদের দুরাবস্থা চরম ভোগান্তির শিকার হতে হয়। নেই সীমানা প্রাচীর নির্মান। কিন্তু স্কুল চত্বর ভরাট ও স্কুলে যাতয়াতের পথ পুনঃ সংস্কার/উচুকরণ না করায় শিক্ষক – শিক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তীর শিকার হতে হয় বর্ষা মৌসুমে।

 

স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শ্যামল কুমার মন্ডল জানান, বর্তমানে স্কুলে ২৪৫ জন ছাত্র-ছাত্রী ও ৬ জন শিক্ষক কর্মরত আছে। স্কুল চত্বর নিচু হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে পানিতে তলিয়ে থাকে। আমাদের স্কুলের মাটির রাস্তা এতটা নিচু যে বর্ষার সময় তলিয়ে থাকে। একারণে বর্ষা মৌসুমে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সাইকেল, মোটরসাইকেল চলাচল অনুপযোগি। স্কুল চত্বরে মাটি ভরাট ও মেইন রাস্তা থেকে স্কলের দুইটা ভবন পর্যন্ত ইটের সলিং বা বিকল্প রাস্তা অতীব জরুরী হয়ে পড়েছে।

 

স্কুলের শিক্ষক শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনের তুলনায় ওয়াশ রুমের ব্যাবস্থা নেই। দুইটা ভবনের মধ্যে একটিতে ওয়াশরুম ভালো থাকলেও অপর ভবনের ওয়াশরুম পরিত্যাক্ত রয়েছে। ফলে এই ভবনের শিক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
স্কুল চত্বর ভরাট, রাস্তা সংস্কারের সাথে সাথে স্কুলে সুপেয় পানির ব্যবস্থা করতে পানির প্লান্ট স্থাপন, ওয়াশ রুম ও সীমানা প্রাচীর নির্মাণের জন্য উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন শিক্ষক, অভিভাবক সহ এলাকার সচেতন মহল।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com