• শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০২:০৬
সর্বশেষ :
তালায় শারদীয় দূর্গোৎসব উপলক্ষ্যে প্রতি পূজা মন্ডপের অনুকুলে সরকারী সহায়তা প্রদান দেবহাটা রিপোর্টার্স ক্লাবের ২ সদস্যকে বহিষ্কারের বিষয়ে ব্যাখ্যা শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরা পৌর বিএনপির মতবিনিময় সভা  ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ পরিদর্শন করলেন নওগাঁ জেলা প্রশাসন বগুড়ায় ইউনিয়ন আ’লীগ নেতা গ্রেপ্তার ডুমুরিয়ায় জলাবদ্ধতায় মাছ চাষিদের কোটি কোটি টাকার ক্ষতি চরাঞ্চলে পতিত জমিতে মিষ্টিকুমড়া চাষে ব্যস্ত সময় করছেন কৃষকরা শ্যামনগরে দশম গ্রেডের দাবিতে সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান  ডুমুরিয়ায় সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন দেবহাটায় ইউএনওর বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শন ও ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা 

কেন্দ্রীয় ব্যাংক হুন্ডির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে

প্রতিনিধি: / ১১২ দেখেছেন:
পাবলিশ: মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০২৪

অর্থনীতি: বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বলেছেন, দেশ থেকে অর্থপাচার ঠেকাতে হুন্ডির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ধরনের অপরাধে যুক্ত হওয়ায় প্রতিদিনই ১ থেকে ২০০ মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। সোমবার পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদর দফতরে প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ২০২২ সালে আমি যখন বাংলাদেশ ব্যাংকে যোগদান করি, তখন দেশে বৈদেশিক মুদ্রার তীব্র সংকট ছিল। সে সময় ওভার ইনভয়েসিং বন্ধের প্রথম পদক্ষেপ নেই। কারণ দেশ থেকে পকেটে করে ডলার-পাচার খুব কম হয়। বড় ধরনের অর্থপাচারের ঘটনাগুলো ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে হয়ে থাকে। আবার রফতানি পণ্যের মুনাফা বিদেশে রেখেও অর্থপাচারের ঘটনা ঘটে। সেটি রোধেও উদ্যোগ নেওয়া হয়।’ হুন্ডি বন্ধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘প্রবাসীরা হয়তো ৫০০ টাকা দেশে কোনও পরিবারের কাছে পাঠাবেন, তখন সে ওখানেই পরিচিত কোনও ব্যক্তিকে দিয়ে বলছেন— দেশে তার পরিবারকে দিতে। ওই টাকা বিদেশেই থেকে যায়। তার বিপরীতে বাংলাদেশে কোনও একজন প্রতিনিধি টাকা প্রদান করেন। টাকা প্রদানের ক্ষেত্রে আগে যেমন বাড়ি গিয়ে দিয়ে আসতেন, এখন সেটি এমএফএসের মাধ্যমে হচ্ছে। এ ধরনের ১ থেকে ২০০ অ্যাকাউন্ট প্রতিদিন বন্ধ করা হচ্ছে। পরে আবার মুচলেকা নিয়ে কিছু অ্যাকাউন্ট খুলে দেওয়া হয়। কোনোটির বিরুদ্ধে আবার স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’ গভর্নর বলেন, ‘দেশে বছরে মানি চেঞ্জারের মাধ্যমে লেনদেন হয় ৪৫ থেকে ৫০ মিলিয়ন। আর ব্যাংকিং চ্যানেলে হয় ২৭০ বিলিয়ন। কিন্তু ছোট একটি অংশের লেনদেন সত্তে¡ও মানি চেঞ্জাররা যখন ডলারের রেট ২ টাকা বাড়িয়ে দেন, তখন অনেক প্রবাসীই রেমিট্যান্সের অর্থ ধরে রাখার চেষ্টা করেন। এভাবেই ডলার সংকট তৈরি হয়। এজন্য মানি চেঞ্জারের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান রয়েছে। পাশাপাশি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেন থেকে বিরত থাকতে হবে। এটি আমাদের দেশে সম্পূর্ণ অবৈধ।’ সিআইডি প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়ার সভাপতিত্বে কর্মশালার উদ্বোধনীতে আরও উপস্থিত ছিলেন— বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান মো. মাসুদ বিশ্বাস।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com