• বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪০
সর্বশেষ :
ডুমুরিয়ায় আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক আলোচনা সভা দেবহাটার পারুলিয়া ও কুলিয়ার ৪টি গ্রামকে অপু’ষ্টি’মুক্ত ঘোষণা সাতক্ষীরা-১: তরুণ নেতা আরিফুজ্জামান মামুনের জনপ্রিয়তা বাড়ছে দেবহাটায় শিশু শ্রম মুক্ত ইউনিয়ন গড়ার লক্ষ্যে গোল টেবিল বৈঠক নগরঘাটায় জামায়াতে ইসলামীর জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের আয়োজনে বৃহস্পতিবার সুধী সমাবেশ দেবহাটায় প্রশাসনের আয়োজনে দূর্গাপূজা উদযাপনে প্রস্তুতি সভা শ্যামনগরে সরকারিভাবে নিলামকৃত জমি ও মৎস্য ঘের জো’র’পূর্বক দ’খ’লের চেষ্টা বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে ব্যাংককে স্পাইন কনফারেন্সে অংশ নিচ্ছেন ডা. পলাশ কালিগঞ্জে ইয়াবাসহ দুই মা’দ’ক ব্যবসায়ী আ’ট’ক, কা’রাদ’ণ্ড

জয়া মাদরাসা ছাত্রদের করুণ কাহিনী তুলে ধরলেন

প্রতিনিধি: / ১৮৩ দেখেছেন:
পাবলিশ: বুধবার, ২০ মার্চ, ২০২৪

বিনোদন: এই তো কদিন আগে হাতির উপর নির্যাতন বন্ধে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন জয়া আহসান। তার ফলও পেয়েছেন জয়া। এবার তিনি কথা বললেন কওমি মাদ্রাসার বাচ্চাদের নিয়ে। যদিও কথা তিনি বলেননি। বলেছে অন্য কেউ। যেহেতু তিনি শেয়ার করেছেন, তাই সেই বক্তব্যকে জয়ার বক্তব্যও বলা যায়। পোস্টটিতে লেখা হয়েছে, ‘রোজার শেষ দিকে বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোতে এক করুণ দৃশ্য দেখা যায়। সাধারণত ২৫ রোজা থেকে মাদ্রাসাগুলো ছুটি হতে থাকে। বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রীর অভিভাবক এসে বাচ্চাদের বাসায় নিয়ে যায়। কিন্তু একদল বাচ্চাকে কেউ নিতে আসে না।’এতে আরও বলা হয়, ‘এদের কারও বাবা-মা নেই, কারও বাবা নেই মায়ের অন্যত্র বিয়ে হয়ে গেছে। অনেকের মা নেই, বাবা বাচ্চার খোঁজ রাখে না। খুব বেশি ভাগ্যবান হলে কারও কারও মামা-খালা-চাচা এসে কাউকে কাউকে নিয়ে যায়। বাকীরা সারাদিন কান্না করে।’পোস্টে আরও লেখা হয়, ‘তারা জানে তাদের কেউ নিতে আসবে না। তারা সারাবছর কাঁদে না। কিন্তু যখন সহপাঠীদের সবাই বাসায় নিয়ে যায় অথচ তাদের কেউ নিতে আসে না তখন তাদের দুঃখ শুরু হয়ে যায়।’সবশেষে দেখা যায়, ‘মৃত মা-বাবার ওপর তাদের অভিমান সৃষ্টি হয়- কেন তারা তাদের দুনিয়ায় রেখে এই বয়সে মারা গেলেন? তারা কি আর কিছুটা দিন বেঁচে থাকতে পারতেন না? মা বাবা বেঁচে নাই তো কী হইছে? মামা চাচারা কেউ তাদেরকে নিতে আসল না কেন? মা বেঁচে থাকতে মামারা কত আদর করত! বাবা বেঁচে থাকতে চাচারা কত আদর করত! এই বয়সেই তারা দুনিয়ার একটা নিষ্ঠুর চেহারা দেখেছে। সবাইকে অনুরোধ করে বলা হয়েছে, ‘একটা অনুরোধ-এই ঈদে আপনার কাছাকাছি এতিমখানায় যান। কয়জন বাচ্চা ঈদে বাড়ি যায় নি খোঁজ নিন। তাদের জন্য আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী যা পারেন তা নিয়ে যান। এই গরমে তাদের আইসক্রিম খাওয়াতে পারেন। নিদেন পক্ষে একটা চকলেট খাওয়ান। মনে রাখবেন, আজ আপনি বেঁচে না থাকলে আপনার ছোট সন্তান এতিম হয়ে যাবে! আমি ইনশাআল্লাহ চেষ্টা করব যদি আল্লাহ সহায়ক হয়।’

 


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com