• রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৪:৩৭
সর্বশেষ :
শ্যামনগরে প্রতিবন্ধীর জায়গা দ খ লের অপচেষ্টা, মা ম লা দেবহাটায় ডাঃ শহিদুল আলমের ৩১দফা বাস্তবায়নে প্রচারনা শুরু মণিরামপুরের যমযমিয়া দাখিল মাদ্রাসার এডহক কমিটির সভাপতি মনোনয়নকে কেন্দ্র করে তোপের মুখে সুপার খেশরায় বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বিএনপি মাটি ও মানুষের দল, নেতা নির্ভর দল নয়- নিতাই রায় চৌধুরী বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে: ডা. শহিদুল আলম তালায় সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলামের অংশগ্রহণে জগন্নাথ রথযাত্রা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অবৈধ ইটের পাঁজায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডোপ টেস্ট করা হবে–জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ ক্লাইমেট স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা

টিটুর হাতে এক বছরের জন্য ফুটবল উন্নয়নের লাগাম

প্রতিনিধি: / ১৪৪ দেখেছেন:
পাবলিশ: মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল, ২০২৪

স্পোর্টস: বাফুফেতে টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পদে এবার ১১ জনের মতো আবেদন করেছিলেন। তাদের মধ্যে সাইফুল বারী টিটু ছাড়া বাকিরা বিদেশি। ঢাকার ক্লাবে কাজ করা দ্রাগো মামিচ ও রাজা ইসাও আবেদনকারীর মধ্যে ছিলেন। তবে টেকনিক্যাল ফুটবল কমিটি জাতীয় দলের সাবেক মিডফিল্ডার এএফসি প্রো লাইসেন্সধারী টিটুকেই বেছে নিয়েছে। এক বছরের জন্য দেশের ফুটবল উন্নয়নে তার হাতে থাকছে লাগাম। আর টিটু দায়িত্ব নিয়ে ফুটবলকে ব্র্যান্ডিং করে এগিয়ে যাওয়ার দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন। বাফুফেতে ২০০৯ সালে সাবেক তারকা গোলকিপার শহিদুর রহমান চৌধুরী সান্টু প্রথম এই পদে বসেন। দেড় বছর দায়িত্ব পালন শেষে তার জায়গায় বায়েজিদ জোবায়ের আলম নিপু আসেন। নিপুর পর ২০১৬ সালে ইংলিশ পল স্মলি পান এই দায়িত্ব। ২০১৯ সালে অক্টোবরে চলে যাওয়ার পর ২০২০ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে ফেরেন এই ইংলিশ বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলিয়ান। ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে স্মলি চলে গেলে এবার সেই পদে আসীন হয়েছেন টিটু। এরই মধ্যে টিটু কাজও শুরু করে দিয়েছেন। শুরুতে ফুটবলের ব্র্যান্ডিংয়ের দিকে মনোযোগ দিতে চান জাতীয় দলের সাবেক কোচ। সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘বাফুফের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পদের কার্যক্রম বেশ বিস্তৃত। জাতীয় ও বয়সভিত্তিক দলগুলো নিয়ে পরিকল্পনা, ফান্ড আনা, কোচদের ট্রেনিং, ক্লাবগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক রাখা থেকে শুরু করে ফুটবলের ব্র্যান্ডিং অনেক কাজ আমাকে করতে হবে।’ কাজগুলো যে চ্যালেঞ্জিং তা মানছেন একসময় মোহামেডান, আবাহনীসহ অন্য দলে কাজ করা টিটু, ‘এছাড়া এলিট একাডেমির কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়া, খেলোয়াড় তৈরির পাইপলাইন ঠিক রাখতে হবে। কাজগুলো চ্যালেঞ্জিং, চেষ্টা থাকবে সবকিছুর সমন্বয় করার।’ নিজের ওপর অর্পিত কাজ ঠিকঠাক করতে চাইছেন তিনি, ‘বিশেষ করে ফুটবল একটা প্রোডাক্ট, যেটা বিক্রি করতে হয়। সেটা করতে হলে আমাদের ব্র্যান্ডিং করতে হবে। কাজটা কঠিন, কিন্তু কীভাবে এটাকে ব্র্যান্ডিং করে বিক্রি ও অর্থের সংস্থান করা যাবে, সেগুলো নিয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করতে হবে আমাকে। আমি চেষ্টা করে যাবো আড়ালে থেকে নিজের কাজগুলো ঠিকঠাক করে যেতে।’


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com