• বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:০০
সর্বশেষ :
পাইকগাছায় সরদার বাড়ির মেয়ে রত্নগর্ভা ডালিমের ত্যাগ, শাসন আর সাফল্যের অনন্য গল্প কোন দলে যোগ দিচ্ছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া? এখনই কার্যকর নয় দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ, জানা গেল কারণ শ্যামনগরে নিরাপদ সুপেয় ও কৃষি কাজে ব্যবহার উপযোগী পানির সহজলভ্যতা বৃদ্বির জন্য অ্যাডভোকেসী সভা পদত্যাগ করেছেন উপদেষ্টা আসিফ ও মাহফুজ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শীতকালীন ছুটি বাতিল সাতক্ষীরায় আন্তর্জাতিক নারী প্রতিরোধ পক্ষ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা না.গঞ্জ সদরে দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ মহান মুক্তিযুদ্ধে সাতক্ষীরার ভূমিকা ইতিহাসের পাতার স্বর্নাক্ষরে জ্বলজ্বল করবে অনধিকাল ধরে তফসিল: ১০ ডিসেম্বর সিইসির বক্তব্য ধারণ করবে বিটিভি ও বেতার

বাগেরহাটে প্রধান শিক্ষকের কারনে স্কুলে ভর্তি হতে পারলো না শিশু শাওন

প্রতিনিধি: / ২৪৫ দেখেছেন:
পাবলিশ: শুক্রবার, ৮ মার্চ, ২০২৪

আবু-হানিফ,বাগেরহাট অফিসঃ বাগেরহাটে চিতলমারীতে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির
নিয়ে দ্বন্ধে মোঃ শাওন সরদার নামের এক শিশুকে স্কুলে ভর্তি না করার অভিযোগ
উঠেছে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগি ওই শিশুটির পিতা
প্রতিকার চেয়ে বাগেরহাট জেলা প্রশাসক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের
করেছেন।
লিখিত অভিযোগ ও শিশু শাওনের পিতা এ্যাড. বেল্লাল সরদার বলেন, জেলার চিতলমারী
উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়নের কাঠিপাড়া গ্রামে আমার বাড়ী। এই গ্রামে
কাঠিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এলাকার শিশুরা পড়াশুনা করে। আইনজীবী
হওয়ার কারনে এলাকায় আমার পরিচিতি রয়েছে। তাই এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিদের
অনুরোধে বিদ্যালয়ের ম্যনেজিং কমিটির নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই।
এ কারনে অভিভাবক হওয়ার জন্য গত ৯ ফেব্রæয়ারী আমার ছেলের ভর্তির জন্য
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস,এম জাহাঙ্গীর হাসানের
কাছে জমা দেই। কিন্তু বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমার ছেলেকে নিয়োম অনুয়ায়ী
অনলাইনের মাধ্যমে বিদ্যালয়ে ভর্তি না করে শুধুমাত্র রেজিস্ট্রি খাতায় নাম লিখে
রাখে। পরবর্তিতে সরকার নির্ধারিত সময় পার হওয়ার প্রধান শিক্ষক আমাকে জানায়
যে, আমার ছেলেকে ভর্তি করা হয়নি। এমন অবস্থায় বিষয়টি নিয়ে আমি প্রধান
শিক্ষক জাহাঙ্গীর হাসানের কাছে জানতে চাইলে তিনি আমাকে নানাবিধ
কটুবাক্য শোনায় এবং স্থানীয় লোকজন নিয়ে আমাকে সায়েস্তা করার হুমকী দেয়।
এছাড়া প্রধান শিক্ষক একই এলাকার বাসিন্দা হওয়া কারনে অবৈধ ভাবে কোচিং
সেন্টার চালানোর পাশাপাশি নানা অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস,এম জাহাঙ্গীর হাসান বলেন, এ্যাড. বেল্লাল
সরদারের ছেলেকে স্কুলে ভর্তি না করার বিষয়ে যে অভিযোগ করা হচ্ছে তা মিথ্যা।
মূল বিষয় হচ্ছে আমি তাকে একাধিকবার তার ছেলেকে বিদ্যালয়ে নিয়ে আসতে
বলেছি, কিন্তু তার ছেলে একদিনও বিদ্যালয়ে আসেনি। এ কারনে রেজিস্টার খাতায়
তার ছেলে শাওনের নাম থাকলেও সরকারি নিয়োম অনুয়ায়ী অনলাইনে আবেদন না
করায় শিশুটিতে আমরা ভর্তি করতে পারেনি।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com