• মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৩২
সর্বশেষ :
শীতের আগমনীতে কুমড়া বড়ি দিতে ব্যস্ত সময় পার করছে ডুমুরিয়ার গৃহিণীরা বিছানায় না গেলে পুরুষ বাউলরা প্রোগ্রামে ডাকে না: হাসিনা সরকার কালিগঞ্জের পল্লীতে পানিতে ডুবে করুন মৃ ত্যু হয়েছে দুই শিক্ষার্থীর উপকূলীয় শ্যামনগর, আশাশুনি ইউনিয়ন পরিষদের রূপকল্প ও উন্নয়ন পরিকল্পনায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা কালিগঞ্জ থেকে ভেটখালী পর্যন্ত রাস্তা ৩৪ ফুট প্রশস্ত করার দাবিতে শ্যামনগরে মানববন্ধন ডিজিটাল সহিংসতা প্রতিরোধে শ্যামনগরে র‍্যালি, মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন নির্বাচিত হতে পারলে খাজরা ইউনিয়নে জলাবদ্ধতা ও কোনো কাঁচা রাস্তা : সাবেক এমপি কাজী আলাউদ্দিন ব্রহ্মরাজপুরে দীর্ঘদিন ধরে ওয়ারেশ নিয়ে বিরোধ: অবশেষে আদালতের রায়ের মাধ্যমে নিষ্পত্তি কালিগঞ্জে পলিথিন ও প্লাস্টিক দূষণ প্রতিরোধে গণশুনানি অনুষ্ঠিত ডুমুরিয়ায় কোটি কোটি টাকার শীতকালীন সবজি উৎপাদন

বিছানায় না গেলে পুরুষ বাউলরা প্রোগ্রামে ডাকে না: হাসিনা সরকার

অনলাইন ডেস্ক / ১২ দেখেছেন:
পাবলিশ: মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫

গত ৪ অক্টোবর মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় এক সঙ্গীত অনুষ্ঠানে বাউল শিল্পী আবুল সরকার ইসলাম ও আল্লাহকে নিয়ে কটূক্তি করেন। এ ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ সর্বত্র সমালোচনার ঝড় ওঠে। বিভিন্ন মুসল্লি ও ধর্মীয় সংগঠনের পক্ষ থেকে তার দ্রুত গ্রেফতার ও শাস্তির দাবি জানানো হয়। বিষয়টি পুলিশের নজরে আসার পর ডিবি পুলিশ বিশেষ অভিযানে গত বৃহস্পতিবার ভোরে মাদারীপুরে তাকে গ্রেফতার করে। বর্তমানে তিনি কারাগারে রয়েছেন।

 

বাউল শিল্পী আবুল সরকারের বিচার দাবিতে যখন সারা দেশের মানুষ ফুঁসে উঠেছে, ঠিক তখনি পুরুষ বাউল শিল্পীদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন আরেক বাউল শিল্পী হাসিনা সরকার।

 

এক ভিডিও বার্তায় এই শিল্পী বলেছেন, নারী বাউল শিল্পীরা বিছানায় না গেলে তাদের কোনো প্রোগ্রামে ডাকা হয় না। এমনকি তিনি নিজেও এরকম পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন বলে জানান। তবে যাদের বিরুদ্ধে তিনি অভিযোগের আঙুল তুলেছেন তাদের নাম উল্লেখ করেননি।

 

হাসিনা সরকার বলেন, বাউলদেরকে বলতাম- আমার তো প্রোগ্রাম নাই, আমার দিকে একটু খেয়াল রাইখেন। তখন তারা বলেন, ‘যদি খেয়াল রাখতে হয় তাহলে কথা শুনতে হবে। যখন ডাকি তখন আসতে হবে’। আমি বলি- ‘আসলে কী হবে’? তখন তারা বলেন- ‘এইটা কি ভেঙে (খুলে) বলতে হবে’। আমি তখন বলেছি- ‘মাফও চাই, দোয়াও চাই।ওই ধরনের প্রোগ্রাম আমার দরকার নাই। আমার ইজ্জত বিক্রি করে আমার প্রোগ্রোম নিতে হবে না। এটাকে বাউল গান বলে না।

 

তাকেও পুরুষ বাউল শিল্পীরা কুপ্রস্তাব দিতেন দাবি করে এই নারী বাউল বলেন, তারা বেডে (বিছানা) নেয়, আর গান গাওয়ার সুযোগ দেয়। আমি বাউল শিল্পী হয়ে বলছি- এখন বাউল জগতের এরকম পরিস্থিতি হয়ে গেছে। আমাকে যদি কেউ না ডাকে, বায়না না দেয়, আমার কেউ খোঁজখবর না নেয়, তাও আমার কিছু যায় আসে না।আমাকেও বাউলরা এরকম (কুপ্রস্তাব) প্রস্তাব দিয়েছেন, তারা বলেছেন- ‘আমাদের কথা শুনবি, তোকে বায়না দেব’।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com