• বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৩
সর্বশেষ :
ডুমুরিয়ায় আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক আলোচনা সভা দেবহাটার পারুলিয়া ও কুলিয়ার ৪টি গ্রামকে অপু’ষ্টি’মুক্ত ঘোষণা সাতক্ষীরা-১: তরুণ নেতা আরিফুজ্জামান মামুনের জনপ্রিয়তা বাড়ছে দেবহাটায় শিশু শ্রম মুক্ত ইউনিয়ন গড়ার লক্ষ্যে গোল টেবিল বৈঠক নগরঘাটায় জামায়াতে ইসলামীর জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের আয়োজনে বৃহস্পতিবার সুধী সমাবেশ দেবহাটায় প্রশাসনের আয়োজনে দূর্গাপূজা উদযাপনে প্রস্তুতি সভা শ্যামনগরে সরকারিভাবে নিলামকৃত জমি ও মৎস্য ঘের জো’র’পূর্বক দ’খ’লের চেষ্টা বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে ব্যাংককে স্পাইন কনফারেন্সে অংশ নিচ্ছেন ডা. পলাশ কালিগঞ্জে ইয়াবাসহ দুই মা’দ’ক ব্যবসায়ী আ’ট’ক, কা’রাদ’ণ্ড

মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়ে যা বললেন

প্রতিনিধি: / ২১২ দেখেছেন:
পাবলিশ: শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪

বিনোদন: কিংবদন্তি গীতিকবি মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান। জীবনের ৮২ বসন্তে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন তিনি। সংস্কৃতিতে বিশেষ অবদান রাখার জন্য এই পুরস্কার পাচ্ছেন তিনি। গত শুক্রবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পুরস্কার পাওয়ার পর মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান বলেন, কিছুক্ষণ আগে টিভিতে স্ক্রল দেখে ফোন করে একজন জানালেন আমি স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছি। এরপর অনেকেই ফোন করে শুভ কামনা জানাচ্ছেন। খবরটি পাওয়ার পর আমি আনন্দিত। একটা ব্যাপার বলতে পারি, আমি একটা কারণে অনেক খুশি। পুরস্কারের জন্য আমাকে কোনো আবেদন করতে হয়নি। আমি কোনো আবেদন করিনি, কাউকে দিয়ে সুপারিশও কখনো করাইনি। কে আবেদন করেছে তা-ও আমি জানি না। এই কারণেই আমার খুশিটা বেশি। ১৯৪৩ সালের ১১ ফেব্রæয়ারি গানের এই কবি জন্মগ্রহণ করেন ঝিনাইদহে। তার পৈতৃক বাড়ি যশোর জেলার খড়কীতে। রফিকউজ্জামান শুধু গীতিকবিই নন, শতাধিক চলচ্চিত্রের কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপ রচয়িতাও করেছেন। পরিচালনা করেছেন ‘জন্মদাতা’ নামের একটি সিনেমাও। ষাটের দশকে কবি হিসেবেও ছিল তার সুনাম। মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান ১৯৬৫ সাল থেকে বাংলাদেশ বেতারে নিয়মিত গীতিকার হিসেবে যুক্ত হন। এরপর থেকে সংস্কৃতি অঙ্গনের সঙ্গেই রয়েছেন গুণী এই মানুষটি। ১৯৮৪ ও ১৯৮৬ সালে শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে এবং ২০০৮ সালে শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। মোহাম্মদ রফিকউজ্জামানের লেখা জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে- ‘সেই রেল লাইনের ধারে মেঠোপথটার পারে দাঁড়িয়ে’, ‘ভালোবাসা যত বড় জীবন তত বড় নয়’, ‘দুঃখ আমার বাসর রাতের পালঙ্ক’, ‘কিছু কিছু মানুষের জীবনে ভালোবাসা চাওয়াটাই ভুল’, ‘যদি মরনের পরে কেউ প্রশ্ন করে’, ‘আমার মন পাখিটা যা রে উড়ে যায়’, ‘আমার বাউল মনের একতারাটা’, ‘চির অক্ষয় তুমি বাংলাদেশ’, ‘পদ্ম পাতার পানি নয়, দিন যাপনের গøানি নয়’, ‘মাঠের সবুজ থেকে সূর্যের লাল’, ‘যেখানে বৃষ্টি কথা বলে’, ‘আমি নদীর মতন বয়ে বয়ে’, ‘শুক পাখিরে, পিঞ্জিরা তোর খুলে দিলাম আজ’, ‘আকাশের সব তারা ঝরে যাবে’, ‘বন্ধু হতে চেয়ে তোমার শত্রæ বলে গণ্য হলাম’।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com