• সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ০১:৫৯
সর্বশেষ :
প্রচার মাইকের যন্ত্রণা, অটোরিকশাসহ যানবাহনের হর্ণের বিকট শব্দে নাকাল ডুমুরিয়া তালায় ফসল, মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ খাতের সফল উদ্যোক্তাদের মাঝে সম্মাননা প্রদান তালা-কলারোয়ার সিংহভাগ উন্নয়ন বিএনপির আমলেই হয়েছে : হাবিবুল ইসলাম শ্যামনগরে প্রতিবন্ধীর জায়গা দ খ লের অপচেষ্টা, মা ম লা দেবহাটায় ডাঃ শহিদুল আলমের ৩১দফা বাস্তবায়নে প্রচারনা শুরু মণিরামপুরের যমযমিয়া দাখিল মাদ্রাসার এডহক কমিটির সভাপতি মনোনয়নকে কেন্দ্র করে তোপের মুখে সুপার খেশরায় বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বিএনপি মাটি ও মানুষের দল, নেতা নির্ভর দল নয়- নিতাই রায় চৌধুরী বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে: ডা. শহিদুল আলম তালায় সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলামের অংশগ্রহণে জগন্নাথ রথযাত্রা অনুষ্ঠিত

সাড়ে তিন মাসেও খোঁজ মেলেনি বঙ্গোপসাগরে নিখোঁজ ৯ জেলের

প্রতিনিধি: / ২১৯ দেখেছেন:
পাবলিশ: বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

আবু-হানিফ,বাগেরহাট অফিসঃ সাড়ে তিন মাসেও খোঁজ মেলেনি বঙ্গোপসাগরে নিখোঁজ হওয়া দুবলার
চরের ৯ জেলের। আগামী ২৮ মার্চ সুন্দরবনের দুবলার চরের শুটকি পল্লির
কার্যক্রম শেষ হবে। সবকিছু গুটিয়ে নিয়ে নিজ নিজ এলাকায় ফিরে
যাবেন জেলে-বহাদ্দরা। কিন্তু বঙ্গোপসাগরে হারিয়ে যাওয়া জেলেদের কোন
খোঁজ না মেলায় উৎকণ্ঠা কাটছে না তাদের নিয়ে আসা বহাদ্দরের।
গত ১৭ নভেম্বের মাছ শিকারের সময় ঘুর্ণিঝড় মিথিলির আঘাতে
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ নিখোঁজ হন ওই ৯ জেলে। এরপর সাড়ে তিন মাস পার
হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোন সন্ধান মেলেনি তাদের।
দুবলার চরের অফিস কিল্লার ইসাহাক বহদ্দার ও আবু বহদ্দার জানান, তার এফবি
আল্লাহর দান ফিসিং ট্রলারের ১৪ জেলে মাছ ধরার সময় ঘুর্ণিঝড় মিথিলির
আঘাতে নিখোঁজ হন। পরে বঙ্গোপসাগরে ভাসমান অবস্থায় ৬ জেলেকে অপর
একটি ফিসিং ট্রলারের জেলেরা জীবিত উদ্ধার করে। কিন্তু ৯ জেলে এবং
ফিসিং ট্রলারের কোন খোঁজ পাওয় যায়নি। প্রায় সাড়ে তিন মাস পাড়
হয়ে গেলেও জেলেদের সন্ধান না পেয়ে তিনি এখন দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।
কি করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না। এমনকি অর্থনৈতিক ভাবেও নিশ্ব হয়ে
পড়েছেন তিনি।
নিখোঁজ জেলেরা হচ্ছে, চট্ট্রগ্রামের হামিনি জলদাসের পুত্র সুদান,
আব্দুল কারিমের পুত্র নেছার, হাবিবুর রহমানের পুত্র আবুল কাসেম, মোঃ
ইসলামরে পুত্র বাদশা, করিম আকনের পুত্র মোঃ কালু, হরিসন্ন দাসের পুত্র হরি
রঞ্জন, সোনায়েত আলীর পুত্র আমির হোসেন, ইসলাম মিয়ার পুত্র নুরুল
আফসার, এছাড়া মোঃ জামাল মিয়ার পিতার নাম জানাযায়নি। এদের সবার
বাড়ি চট্ট্রগ্রামের বাঁশখালি, সাতকানিয়া ও চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন
গ্রামে। বিষয়টি তারা ২৬ ডিসেম্বর বন বিভাগের দুবলা জেলে পল্লীর
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে লিখিত ভাবে জানিয়েছেন। এছাড়া পাশ্বর্তী ভারতের
বকখালী, কাকদ্বীপসহ বিভিন্ন এলাকার জেলেদের কাছে খোঁজ নিয়েও কোন
সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এব্যপারে শরণখোলা রেঞ্জের দুবলা জেলে পল্লীর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফরেষ্ট রেঞ্জার
মোঃ খলিলুর রহমান বলেন, বিষয়টি তাৎক্ষনিকভাবে তারা আমাকে জানায়নি।
যার কারনে মিথিলির ক্ষয়ক্ষতির রেপোর্ট দেয়ার সময় ৯ জেলের নিখোঁজ
খবরটি উল্লেখ করা যায়নি।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com