• মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:০০
সর্বশেষ :
বালিথায় গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে এক ব্যক্তির আ’ত্ম’হ’ত্যা শ্যামনগরে কপ৩০ পূর্ববর্তী আঞ্চলিক সংলাপ অন্তর্ভুক্তিমূলক জলবায়ু পদক্ষেপে নতুন প্রত্যাশা কে’য়া’ম’তের দিন মানুষ নিজের তিন পাশে যা দেখতে পাবে তালার মাগুরা ইউনিয়ন বিএনপি’র সম্মেলন অনুষ্ঠিত ডুমুরিয়ায় পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন আশাশুনিতে দৈনিক সাতক্ষীরার সকালের ৩য় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন জুলাই সনদের ভিত্তিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার শিক্ষকদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিলেন হাবিবুল ইসলাম হাবিব ফয়জুল্যাপুর ফ্রেন্ডস ক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন ধানদিয়া ইউনিয়ন বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন

খুলনায় মন্দিরে হামলা হয়নি : আ’লীগের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিয়েছে ক্ষুব্ধ জনতা

নিজস্ব প্রতিনিধি / ১৫২ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ১২ আগস্ট, ২০২৪
আ’লীগের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিয়েছে ক্ষুব্ধ জনতা

বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্ট খুলনা মহানগর ও জেলার নেতৃবৃন্দ বলেছেন, খুলনায় কোন মন্দিরে হামলার একটি ঘটনাও ঘটেনি। বেশ কিছু হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও ঘের দখলের মতো ঘটনায় হিন্দু সম্প্রদায়ের কিছু মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকতে পারেন। তবে সে সব হামলা হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ হওয়ার কারণে হয়নি।
ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে তারা অন্যদের প্রতি যে সমস্ত অন্যায়, অত্যাচার ও জুলুম নির্যাতন করেছিল; তারই প্রতিশোধ হিসেবে বিক্ষুব্ধ জনতা এসব হামলা করেছে।
একটি বিশেষ মহল হিন্দুদের রাজপথে নামিয়ে নিজেদের সংকট পার হতে চেষ্টা করছে। সোমবার (১২ আগস্ট) দুপুরে খুলনার একটি অভিজাত হোটেলে প্রেসব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন নেতৃবৃন্দ। বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ   খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্ট খুলনা জেলার আহবায়ক ডাঃ প্রদীপ নাথের সভাপতিত্বে প্রেসব্রিফিংয়ে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফ্রন্টের মহানগর শাখার  সদস্য সচিব প্রকৌশলী সত্যানন্দ দত্ত।
এসময়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক জয়   বৈদ্য ও প্রিয়াঙ্কা দেবনাথ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন।
ব্রিফিংয়ে বলা হয়, গত ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনার পতনের পর খুলনা মহানগর ও জেলায় বিচ্ছিন্নভাবে বেশ কিছু  সংঘাত,সহিংসতা, লুটপাট ও দখলের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় সব ধর্ম সম্প্রদায়ের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সেখানে মুসলমান, হিন্দু বা খ্রিষ্টান বলে কোন ভেদাভেদ নেই। একটি গোষ্ঠী বা মহল অন্য সব সহিংস ঘটনাকে পাশ কাটিয়ে দেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর ব্যাপক সাম্প্রদায়িক সহিংসতা হচ্ছে বলে পরিকল্পিত প্রপাগান্ডায় লিপ্ত হয়েছে।
মন্দিরে হামলা, প্রতিমা ভাঙচুর, বাড়িতে লুটপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ ইত্যাদি অভিযোগ আসছে নানা মিডিয়ায়। লক্ষ্য করবেন যে, হামলা ভাঙচুরের ঘটনায় কোন এলাকায় যদি ১০ জনমুসলমান   সম্প্রদায়ের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হন, সেখানে হিন্দু সম্প্রদায়ের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন হয়তো একজন। এই বাস্তবতাকে অস্বীকার করার বা মিথ্যা প্রমাণের কোন সুযোগ নেই।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফ্রন্টের নেতা ব্রজেন ঢালী, সুজানা জলি, তপন কুমার ঘোষ, উজ্জ্বল কুমার সাহা, সুজিত কুমার মন্ডল,উজ্জল   দাস,   ইঞ্জিনিয়ার   মানষ   মন্ডল,   রমেন   রায়,   অমিত মল্লিক,সত্যেন্দ্রনাথ   বিশ্বাস, তপন কুমার মন্ডল, দেবদাস বিশ্বাস, চন্দ্রজিৎ বৈরাগী, নিলোৎপল নিলয়,   রাজু   কুমার   দাস, গৌড় বিশ্বাস, কৃষ্ণ বিশ্বাস, দীপ নারায়ণ, বিশ্বজিৎ গোলদার ও রতন মল্লিক প্রমুখ। #


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com