• মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:২৩
সর্বশেষ :
উপকূলীয় শ্যামনগর, আশাশুনি ইউনিয়ন পরিষদের রূপকল্প ও উন্নয়ন পরিকল্পনায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা কালিগঞ্জ থেকে ভেটখালী পর্যন্ত রাস্তা ৩৪ ফুট প্রশস্ত করার দাবিতে শ্যামনগরে মানববন্ধন ডিজিটাল সহিংসতা প্রতিরোধে শ্যামনগরে র‍্যালি, মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন নির্বাচিত হতে পারলে খাজরা ইউনিয়নে জলাবদ্ধতা ও কোনো কাঁচা রাস্তা : সাবেক এমপি কাজী আলাউদ্দিন ব্রহ্মরাজপুরে দীর্ঘদিন ধরে ওয়ারেশ নিয়ে বিরোধ: অবশেষে আদালতের রায়ের মাধ্যমে নিষ্পত্তি কালিগঞ্জে পলিথিন ও প্লাস্টিক দূষণ প্রতিরোধে গণশুনানি অনুষ্ঠিত ডুমুরিয়ায় কোটি কোটি টাকার শীতকালীন সবজি উৎপাদন ডুমুরিয়ায় বিশেষ অভিযানে পুশকৃত চিংড়ি জব্দ, অর্থদণ্ড তারেক রহমানের দেশে ফেরার প্রস্তুতি প্রায় চূড়ান্ত! নারায়ণগঞ্জে ব্র্যাকের ডেঙ্গু প্রতিরোধ ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সভা

ডুমুরিয়ায় সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

শেখ মাহতাব হোসেন, ডুমুরিয়া, খুলনা প্রতিনিধি  / ৬০৩ দেখেছেন:
পাবলিশ: বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০২৪
১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

বুধবার বিকাল সাড়ে ৪ টায় ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় সামনে ডুমুরিয়া উপজেলার থানার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কয়েকশ সহকারী শিক্ষক অংশ নেন।

 

মানববন্ধন কর্মসূচি শেষে ডুমুরিয়া থানার প্রধান সমন্বয়ক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ও মোঃ রকিবুজ্জামান সরদারের নেতৃত্বে শিক্ষকদের একটি প্রতিনিধি দল ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আল আমিন বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন।

 

মানববন্ধনে শিক্ষক নেতারা অভিযোগ করে বলেন, একই যোগ্যতায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েও তারা তৃতীয় শ্রেণির গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন। অথচ তাদের সমান যোগ্যতায় অনেকেই ১০ম গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন। এটা স্পষ্টতই একটা বড় বৈষম্য। তাদের দাবি, উচ্চ মাধ্যমিক এবং ডিপ্লোমা পাসের যোগ্যতায় নার্সরা জাতীয় পে- স্কেলের ১০ম গ্রেড পাচ্ছেন। একইভাবে উচ্চ মাধ্যমিকসহ ৪ বছরের ডিপ্লোমা যোগ্যতায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা ১০ম গ্রেড, পুলিশের এসআইরা স্নাতক যোগ্যতায় ১০ম গ্রেড এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা একই শিক্ষাগত যোগ্যতায় ১০ম গ্রেড পাচ্ছেন।   সহকারী শিক্ষকদের বর্তমান বেতন হয় ১৩ তম গ্রেডে। সেটা ১০ম গ্রেডে উন্নীতের দাবিতে বেশ কয়েক মাস ধরে আন্দোলন করে আসছেন সহকারী শিক্ষকরা।

 

মানববন্ধনে শিক্ষক নেতারা আরও বলেন, ৯ বছর আগে ২০১৫ সালে সর্বশেষ যে জাতীয় পে-স্কেল ঘোষণা করা হয়েছিল। ওই পে-স্কেলেও প্রাথমিক শিক্ষকরা বৈষম্যের শিকার হয়। কিন্তু এই সময়ে যে হারে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, তাতে প্রাথমিক শিক্ষকরা সংসার চালাতে গিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ছেন।

 

কর্মসূচিতে সমন্বয়কদের মধ্যে উপস্থিত বক্তব্য দেন মোঃ মনিরুল হক, রবিউল ইসলাম, মোঃ জিন্নাত হোসেন, আব্দুল্লাহ্ আল ফকির, সুনিল মন্ডল, হাসিনা খানম ঝর্না, মনিকা কুন্ডু, আমিনুল হক, মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান,ওআকতার হোসেন প্রমুখ। সার্বিক সঞ্চালনায় ছিলেন মাষ্টারমোঃ শফিকুল আলম।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com