• শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৫০
সর্বশেষ :
আশাশুনির বড়দলে রবিউল বাশারের গণসংযোগ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ফ্লাইটকে ভিভিআইপি মুভমেন্ট ঘোষণা মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিগাঁথা দেবহাটা মুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা হয়রানি মূলক মামলায় বেগম জিয়াকে সাত বছর কারাগারে রাখা হয়েছে- এ্যাড. নিতাই রায় চৌধুরী স্ত্রী হ ত্যা মামলায় স্বামী রাসেল গ্রেপ্তার ডুমুরিয়ায় এক ঘন্টার দুধের হাট বিক্রয় হয় লক্ষ লক্ষ টাকা জামায়াত প্রার্থী কৃষ্ণ নন্দীর সামনে বড় চ্যালেঞ্জ সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে মধ্যরাতে স্পিড ব্রেকারে রং করল শহর ছাত্রদল ফেসবুক পোস্ট মুছে ফেলাকে কেন্দ্র করে সাতক্ষীরা সরকারি বালক বিদ্যালয়ে সংঘ র্ষ,আহত-৩ পাটকেলঘাটায় সমন্বিত পদ্ধতিতে মৎস্য ঘেরে হাঁস চাষ, এক জমিতে দ্বিগুণ লাভ

পাইকগাছায় স্কুল শিক্ষককে চেতনানাশক দিয়ে অচেতন করে স্বর্ণালংকর ও নগদ অর্থ লুট

প্রতিনিধি: / ৩১৮ দেখেছেন:
পাবলিশ: বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি: খুলনার পাইকগাছায় শিশুসহ একই পরিবারের দুই সদস্যকে চেতনা নাশক ঔষধ
মেশানো খাবার খাইয়ে নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
সোমবার রাতে উপজেলার গোপালপুর গ্রামের শিক্ষক আমিনুর রহমান লিটু (৪০)
বাড়িতে এ ঘটনাটি ঘটেছে। সহকারী পুলিশ সুপার (ডি-সার্কেল) ও থানার
অফিসার ইনচার্জ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। অচেতন শিক্ষক ও তার আড়াই বছরের
শিশুকে মঙ্গলবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। শিক্ষক লিটুর
ছোট ভাই মাসুদ রানা জানান, সোমবার রাতে আমার বড় ভাই আমিনুর রহমান
লিটুসহ তার পরিবারের সকলে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। আমার ভাইপো অসুস্থ
থাকায় আমার মা দ্বিতীয় তলায় বড় ভাইয়ের পাশের ঘরে ঘুমায়। বড় ভাইয়ের ছেলে
অসুস্থ থাকায় বড় ভাবি রাতের খাবার খায়নি। আমার বড়ভাই ও তার আড়াই বছরের
ছেলে সাদ খাবার খেয়ে অচেতন হয়ে পড়ে। এই সুযোগে দুর্বৃত্তরা ওই রাতেই
মায়ের ঘরের জানালা ভেঙ্গে ঘরে ঢুকে আলমারীতে থাকা ৬ ভরি স্বর্ণ ও নগদ ২৫
হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। সকালে ভাবী ডাকাডাকি করলে দেখে ভাই ও তার
ছেলে অচেতন হয়ে আছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত মেডিকেল
অফিসার তাহেরা ইয়াসমিন পিংকি জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে,
চেতনা নাশক ওষুধ প্রয়োগ করায় এ ঘটনা ঘটেছে। আমিনুর রহমান লিটু ও তার
আড়াই বছরের শিশু সাদ চিকিৎসাধীন রয়েছে। বর্তমানে তারা শঙ্কামুক্ত।
পাইকগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ওবাইদুর রহমান জানান, বিষয়টি শুনে
আমিসহ সহকারী পুলিশ সুপার (ডি-সার্কেল) মোঃ সাইফুল ইসলাম ঘটনাস্থলে
গিয়েছিলাম। এর সাথে যারা জড়িত তাদেরকে খুব শীঘ্রই আইনের আওতায় আনা
হবে।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com