• বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ১১:৪৪
সর্বশেষ :
শ্যামনগরে ড. মোঃ মনিরুজ্জামানের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ ইছামতী নদীর ভেড়িবাধে ভাঙ্গন পরিদর্শনে উপ-সচিব ও পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্মকর্তারা না.গঞ্জে গ্রাম আদালত বিকেন্দ্রীকৃত পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ মহম্মদপুরে জামায়াতের উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত মাগুরায় চড়া পেঁয়াজের বাজার, এক সপ্তার ব্যবধানে একশ দশ বঙ্গোপসাগরে ইঞ্জিন বিকল হয়ে থাকা ২৪জন জেলেসহ মাছ ধরার ট্রলার উদ্ধার পাইকগাছায় স্বামী-স্ত্রীকে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে স্বর্ণালংকার লুট আশাশুনিতে গ্রাম আদালতের ডিএমআইই প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদের রূপকল্প ও উন্নয়ন পরিকল্পনায় খুলনায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত তালা সদর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি শাহাবুদ্দিন বিশ্বাস আটক

পাইকগাছায় স্কুল শিক্ষককে চেতনানাশক দিয়ে অচেতন করে স্বর্ণালংকর ও নগদ অর্থ লুট

প্রতিনিধি: / ৩০৬ দেখেছেন:
পাবলিশ: বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি: খুলনার পাইকগাছায় শিশুসহ একই পরিবারের দুই সদস্যকে চেতনা নাশক ঔষধ
মেশানো খাবার খাইয়ে নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে পালিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
সোমবার রাতে উপজেলার গোপালপুর গ্রামের শিক্ষক আমিনুর রহমান লিটু (৪০)
বাড়িতে এ ঘটনাটি ঘটেছে। সহকারী পুলিশ সুপার (ডি-সার্কেল) ও থানার
অফিসার ইনচার্জ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। অচেতন শিক্ষক ও তার আড়াই বছরের
শিশুকে মঙ্গলবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। শিক্ষক লিটুর
ছোট ভাই মাসুদ রানা জানান, সোমবার রাতে আমার বড় ভাই আমিনুর রহমান
লিটুসহ তার পরিবারের সকলে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। আমার ভাইপো অসুস্থ
থাকায় আমার মা দ্বিতীয় তলায় বড় ভাইয়ের পাশের ঘরে ঘুমায়। বড় ভাইয়ের ছেলে
অসুস্থ থাকায় বড় ভাবি রাতের খাবার খায়নি। আমার বড়ভাই ও তার আড়াই বছরের
ছেলে সাদ খাবার খেয়ে অচেতন হয়ে পড়ে। এই সুযোগে দুর্বৃত্তরা ওই রাতেই
মায়ের ঘরের জানালা ভেঙ্গে ঘরে ঢুকে আলমারীতে থাকা ৬ ভরি স্বর্ণ ও নগদ ২৫
হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। সকালে ভাবী ডাকাডাকি করলে দেখে ভাই ও তার
ছেলে অচেতন হয়ে আছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত মেডিকেল
অফিসার তাহেরা ইয়াসমিন পিংকি জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে,
চেতনা নাশক ওষুধ প্রয়োগ করায় এ ঘটনা ঘটেছে। আমিনুর রহমান লিটু ও তার
আড়াই বছরের শিশু সাদ চিকিৎসাধীন রয়েছে। বর্তমানে তারা শঙ্কামুক্ত।
পাইকগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ওবাইদুর রহমান জানান, বিষয়টি শুনে
আমিসহ সহকারী পুলিশ সুপার (ডি-সার্কেল) মোঃ সাইফুল ইসলাম ঘটনাস্থলে
গিয়েছিলাম। এর সাথে যারা জড়িত তাদেরকে খুব শীঘ্রই আইনের আওতায় আনা
হবে।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com