• মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৩১
সর্বশেষ :
বালিথায় গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে এক ব্যক্তির আ’ত্ম’হ’ত্যা শ্যামনগরে কপ৩০ পূর্ববর্তী আঞ্চলিক সংলাপ অন্তর্ভুক্তিমূলক জলবায়ু পদক্ষেপে নতুন প্রত্যাশা কে’য়া’ম’তের দিন মানুষ নিজের তিন পাশে যা দেখতে পাবে তালার মাগুরা ইউনিয়ন বিএনপি’র সম্মেলন অনুষ্ঠিত ডুমুরিয়ায় পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন আশাশুনিতে দৈনিক সাতক্ষীরার সকালের ৩য় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন জুলাই সনদের ভিত্তিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার শিক্ষকদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিলেন হাবিবুল ইসলাম হাবিব ফয়জুল্যাপুর ফ্রেন্ডস ক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন ধানদিয়া ইউনিয়ন বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন

যে পাঁচ খাবারে ত্বকে অ্যালার্জি হতে পারে

প্রতিনিধি: / ৫০৯ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ১১ মার্চ, ২০২৪

লাইফস্টাইল: খাবারে প্রোটিনের গঠন, হিস্টামিন নামক উপাদানের হেরফেরে ত্বকে অ্যালার্জির সমস্যা হয়ে থাকে। নিয়মিত খাওয়া হয় এমন কিছু চেনা খাবার থেকেও কিন্তু অ্যালার্জি হতে পারে:
সাধারণত আমাদের দেশে অ্যালার্জি থাকলে কেবল বেগুন, চিংড়ি বা গরুর মাংস বাদ দিয়ে খাবার খাওয়ার চল রয়েছে। কিন্তু এই ধারণা আসলে ভুল। কেননা একেজনের একেক ধরনের খাবারে অ্যালার্জি থাকে। চিকিৎসকেরা বলছেন, খাবারে প্রোটিনের গঠন, হিস্টামিন নামক উপাদানের হেরফেরে ত্বকে অ্যালার্জির সমস্যা বেড়ে যেতেই পারে। তবে শুধু ডিম, চিংড়ি বা বেগুন নয়, নিয়মিত খাওয়া হয় এমন কিছু চেনা খাবার থেকেও কিন্তু অ্যালার্জি হতে পারে। সুস্থ থাকতে বুঝে নিন, কোন কোন খাবারে বেশি সমস্যা হতে পারে।
১. ঝিনুক: এই ধরনের খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। শরীরের নিজস্ব প্রতিরোধ ব্যবস্থা কিন্তু এই ধরনের প্রোটিনকে মোটেও ভাল চোখে দেখে না। ফলস্বরূপ ত্বকে প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। তবে সকলেরই যে ঝিনুক খেলে অ্যালার্জি হবে, এমনটা নয়।
২. বাদাম: চিনেবাদাম খেলেও অনেকের অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে। কারণ, বাদামের মধ্যেও ‘অ্যালার্জেনিক’ প্রোটিন থাকে। এই ধরনের প্রোটিন থেকেও কিন্তু ত্বকে এগজিমার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ ছাড়া এগুলোও আমিষজাতীয় খাবার। তাই ইমিউন সিস্টেমের ওপর প্রভাব ফেলে বেশি।
৩. গরুর দুধ: সকালের নাস্তায় বা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে গরুর দুধ খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকের। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার থেকে অ্যালর্জির সমস্যা হতে পারে। সারা শরীরের র্যাশ বেরোনো ছাড়াও বমি, হজমের সমস্যাও হতে পারে। বিশেষ করে শিশুদের দুধে অ্যালার্জি বেশি হয়। একে বলে ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স। দুধে যে ল্যাকটোজ নামের উপাদান থাকে তা হজম করার উৎসেচকে সমস্যা থাকে বলেই এমন হয়। আর তাই অ্যালার্জির সমস্যা না থাকলেও দুগ্ধজাত খাবার বেশি না খাওয়াই ভাল।
৪. ডিম: নিয়মিত খাবারে ডিম থাকেই। তাছাড়া ডিম অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর খাবারও। তবে ডিমও কিন্তু অ্যালার্জির কারণ হতে পারে। ডিমে অনেকেরই অ্যালার্জি থাকে। ডিমের আমিষ অংশ খেলে অনেকের চোখ লাল হতে পারে, ত্বকে চুলকানি হতে পারে। তাই অতিরিক্ত পরিমাণে ডিম তাই না খাওয়াই শ্রেয়।
৫. শস্যজাত খাবার: যব, ভুট্টা, ওট, ময়দা ইত্যাদি খাবারে গøুটেন থাকে, আর অনেকেরই গøুটেনে অ্যালার্জি থাকে। যার কারণে কেক, কুকিজ, পাউরুটির মতো তৈরি খাবার থেকেও অ্যালার্জি হতে পারে। অ্যালার্জির ঝুঁকি এড়াতে তাই এমন কিছু বেশি না খাওয়াই ভাল।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com