• মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০২:৪২
সর্বশেষ :
না.গঞ্জ সদরের রাজাপুর ঘাট ইজারা পুনঃ দরপত্র কৃষকদলের আহ্বায়ক ভাসানের উপর হা ম লাকারীর বিচারের দাবীতে মিছিল ও সমাবেশ  শ্যামনগরে বিএনপি নেতার নাম ভাঙিয়ে নদীর চর দখলের চেষ্টা, থানায় জিডি দেবহাটায় কৃষি অধিদপ্তরের আয়োজনে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে দুই গ্রুপের সং ঘ র্ষ, সভাপতিসহ আহত ৩০ প্রচার মাইকের যন্ত্রণা, অটোরিকশাসহ যানবাহনের হর্ণের বিকট শব্দে নাকাল ডুমুরিয়া তালায় ফসল, মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ খাতের সফল উদ্যোক্তাদের মাঝে সম্মাননা প্রদান তালা-কলারোয়ার সিংহভাগ উন্নয়ন বিএনপির আমলেই হয়েছে : হাবিবুল ইসলাম শ্যামনগরে প্রতিবন্ধীর জায়গা দ খ লের অপচেষ্টা, মা ম লা দেবহাটায় ডাঃ শহিদুল আলমের ৩১দফা বাস্তবায়নে প্রচারনা শুরু

দুই দক্ষিণী তারকা নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন

প্রতিনিধি: / ১৭১ দেখেছেন:
পাবলিশ: বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০২৪

বিনোদন: এই মুহূর্তে ভারতজুড়ে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় নাগরিকত্ব আইন। লোকসভা নির্বাচনের আগ মুহূর্তে গত সোমবার মধ্যরাত থেকেই দেশে কার্যকর হয়ে গেছে নাগরিকত্ব আইন। যদিও বেশ কয়েক বছর আগেই নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল বা সিএএ পাস হয়েছে সংসদে। এবার সেটা কার্যকর করা হলো। নিয়ম-বিধি তৈরি করে সদ্যই বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। আর দেশে সিএএ আইন কার্যকর হতেই অনেকেই এর বিরোধিতা করেছেন। এবার এই আইনের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন দুই দক্ষিণী তারকা কমল হাসান এবং বিজয় থালাপতি। কমল হাসান জানিয়েছেন, সিএএ আসলে দেশকে ভাগ করার ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছুই নয়। তিনি বলেন, ‘এই আইনটি অত্যন্ত তাড়াহুড়া করে পেশ করা হয় এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে এখন কার্যকর করা হচ্ছে। এটা বিজেপির ঘৃণ্য পরিকল্পনাগুলোর অন্যতম। ধর্ম, ভাষা এবং বর্ণের ভিত্তিতে সরকার আমাদের নাগরিকদের বিভক্ত করতে চাইছে।’ অন্যদিকে বিজয় আগেই জানিয়েছেন যে তিনি এখন অভিনয়ের থেকে মন সরিয়ে রাজনীতিতে মনোনিবেশ করতে চান। আর সেটার শুরু তিনি ইতিমধ্যেই করে ফেলেছেন। গত ২ ফেব্রæয়ারি তিনি তামিলেগো ভেট্ট্রি কাজাগাম নামক একটি দল তৈরি করেছেন। এরপরই গত মঙ্গলবার তামিল নাড়ুর সরকারকে এই আইনের বিরোধিতা করে একটি চিঠি লেখেন থালাপতি বিজয়। তিনি তাঁর চিঠিতে সাফ জানান, এই আইন মানা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। অভিনেতা বলেন, ‘এটা মানা অসম্ভব। আমাদের রাজ্যে সিএএর মতো কোনো আইন কার্যকর হতে পারে না। আমরা কিছুতেই মানব না এটা। এই আইন আমাদের দেশের জন্য বেমানান।’ ভারতের সবচেয়ে আলোচিত সিএএ আইন হচ্ছে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে যে ইসলাম ধর্মের মানুষ ছাড়া অন্যান্য ধর্মের সংঘ্যালঘু মানুষরা ভারতে এসেছেন তাঁরা এই দেশের নাগরিকত্ব পাবেন। সিএএর কারণে অসম, বাংলাসহ ত্রিপুরার মতো রাজ্যের বহু মানুষ সমস্যায় পড়তে পারেন বলেই মনে করা হচ্ছে একাধিক রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে। এনআরসি হয় যখন, তখন অসমের প্রায় ৪০ লাখ মানুষ সমস্যায় পড়ে। তাই দেশজুড়ে বিভিন্ন রাজ্যের নেতারা ইতিমধ্যেই এই আইনের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে শুরু করেছেন। এদিকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর রাজ্যের কারো নাগরিকত্ব ক্যানসেল হলে তিনি তার বিরোধিতা করবেন এবং মোটেই ছেড়ে দেবেন না।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com