শ্যামনগর উপজেলা নওয়াবেকী বাজারের সেক্রেটারি মনিরুজ্জামান মনি অবৈধভাবে পেরিফেেরীভুক্ত সম্পত্তির উপর দ্বিতল বিশিষ্ট শামীমা ক্লিনিক করে, ও তিনি সহ চেয়ারম্যান আবু ছালেহ বাবু অবৈধভাবে ১৯টি দোকান ঘরের নির্মাণ কাজ অব্যাহত রেখেছে। এ বিষয়ে রফিকুল ইসলাম ও শাহাদাত হোসেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক বরাবর গত ১৮ নভেম্বর লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, আটুলিয়া ও পশ্চিম বিড়ালক্ষী মৌজার ১নং খাস খতিয়ানের ৫১৫৬,৫১৫৮,৫১০৪ ও ৬৮৬ দাগে ০.১৬৫০ একর পেরিফেরীভুক্ত সম্পত্তির উপর আটুলিয়া ইউনিয়ন ভূমি সহকারি কর্মকর্তা মোশাররফ দুর্নীতির মাধ্যমে শ্যামনগর উপজেলার ৭১,৭২,৭৩,ও ৭৪/২৩-২৪ নং দোকান ঘর বন্দোবস্ত অনুমোদন না হওয়া ও উচ্ছেদ করার আবেদন করেন। এবার জেলা প্রশাসক মহোদয়ের এস,এ শাখার রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর কৃষ্ণা রায় স্বাক্ষরিত নওয়াবেকি বাজারের সম্পত্তি অবৈধভাবে জোরপূর্বক দখলে রাখার বিষয়ে উচ্ছেদ করার জন্য শ্যামনগর সহকারী কমিশনার ভূমি বরাবরে পত্র প্রেরণ করেন। দরখাস্তে উক্ত পত্রের কপি সংযুক্ত করা হয়। জেলা প্রশাসক মহোদয় বিষয়টি তদন্ত-পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে নির্দেশ দেন।
নির্বাহী অফিসার রনী খাতুন এর মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন নওয়াবেকী বাজারে দীর্ঘদিনের সমস্যা, বহু বছর আগে থেকে ৪তলা ২তলা ভবন গড়ে উঠেছে। এছাড়া তোহা বাজারে যে সমস্ত ঘর নির্মাণ হচ্ছে। আমি সরেজমিনে গিয়ে সমস্ত কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছি। এটা দীর্ঘদিনের সমস্যা হঠাৎ কোন কিছু নিমুল করা সম্ভব নয়।
এলাকাবাসীর দাবি উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্তৃক উপজেলা নওয়াবেকি বাজারে অতি দ্রুত সরকার অনুমোদিত ও অনুমোদিত বিহীন এবং সরকার অনুমোদিত স্কয়ার ফুট এর বাইরে ঘরের তালিকা করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এতে সরকার মোটা অংকের টাকার রাজস্ব পাবে।
https://www.kaabait.com