• শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৪৫
সর্বশেষ :
৩২ঘন্টা পর শিশু সাজিদকে জীবিত উদ্ধার শতাব্দীর কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের আগামীকাল থেকে মাঠে নামবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট না.গঞ্জে আন্তর্জাতিক লেখক দিবস উদযাপন উপলক্ষে রাইটার্স ক্লাবের প্রস্তুতিমূলক সভা পাটকেলঘাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুল মোমিন সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শুরু ও শেষ কবে? দুই দিনেও ৯০ ফুট গভীর সরু গর্তে থেকে শিশু সাজিদকে উদ্ধার করা যায়নি আসিফ-মাহফুজের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, তদন্তের দাবি আশাশুনিতে ফায়ার ফাইটিং ম্যানেজমেন্ট ট্রেনিং অনুষ্ঠিত পাইকগাছায় সরদার বাড়ির মেয়ে রত্নগর্ভা ডালিমের ত্যাগ, শাসন আর সাফল্যের অনন্য গল্প

গাজায় চিকিৎসকদের মারধর ও অপমানের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে

প্রতিনিধি: / ২০৫ দেখেছেন:
পাবলিশ: মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০২৪

বিদেশ : ফিলিস্তিনির অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার হাসপাতালে অভিযান চালানোর পর চিকিৎসকদের মারধর ও অপমান করেছে ইসরায়েলি সেনারা। এমন অভিযোগ করেছেন গাজার ফিলিস্তিনি চিকিৎসাকর্মীরা। তারা ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বলেছেন, গত মাসে হাসপাতালে অভিযানের পর ইসরায়েলি সেনারা তাদের চোখ বেঁধে আটকে রেখেছে এবং বারবার মারধর করেছে। গতকাল মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এই খবর জানিয়েছে বিবিসি। নাসের হাসপাতালের এক ডাক্তার আহমেদ আবু সাভা। তাকে ইসরায়েলি সেনারা এক সপ্তাহ আটকে রেখেছিলেন। বিবিসিকে তিনি সেসময়ের বর্ণনা দেওয়ার সময় বলেন, তার ওপর মাস্ক পড়া কুকুর লেলিয়ে দেওয়া হয় এবং এক ইসরায়েলি সেনা তার একটি হাত ভেঙ্গে দেয়। সাভার দেওয়া এই বর্ণনা অন্য দুই ডাক্তারের দেওয়া বর্ণনার সঙ্গে সঙ্গে মিলে যায় বলে জানিয়েছে বিবিসি। ওই দুই ডাক্তার ইসরায়েলি সেনাদের রোষানলে পড়ার ভয়ে নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ করেছিলেন। তারা বিবিসিকে বলেছিলেন, তাদের অপমান ও মারধর করার সঙ্গে গায়ে ঠান্ডা পানিও ঢেলে দেয় ইসরায়েলি সেনারা। এমনকি ঘণ্টার পর ঘণ্টা তাদেরকে অস্বস্তিকর অবস্থায় হাঁটু গেড়ে থাকতে বাধ্যও করা হয়েছিল। তারা আরও জানান, মুক্তির আগে তাদের কয়েকদিন আটকে রাখা হয়েছিল। তাদের এই অভিযোগের বিবরণ ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীকে (আইডিএফ)-কে পাঠিয়েছে বিবিসি। এই অভিযোগ সম্পর্কে করা প্রশ্নের সরাসরি কোনও জবাব দেয়নি বা চিকিৎসকদের সঙ্গে করা দুর্ব্যবহারের দাবি অস্বীকার করেনি আইডিএফ। তবে হাসপাতালে অভিযান চালানোর সময় চিকিৎসাকর্মীদের ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি অস্বীকার করেছে তারা। আইডিএফের দাবি, ‘জিম্মিদের সঙ্গে যে কোনও ধরনের দুর্ব্যবহার আইডিএফ এর আদেশের পরিপন্থি এবং তা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।’


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com