• বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১৮
সর্বশেষ :
গুলিবিদ্ধ হালিমার অবস্থা আশঙ্কাজনক, মামলা হয়নি খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে তিন বাহিনী প্রধান তালায় নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ শীর্ষক র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ডুমু‌রিয়া উপ‌জেলা নির্বা‌হি অ‌ফিসার হি‌সে‌বে মিজ স‌বিতা সরকা‌রের পদায়ন ডুমুরিয়ায় গরু দিয়ে হালচাষ বিলুপ্তির পথে ব্রহ্মরাজপুর বাজারে খামারি প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভা নারায়ণগঞ্জে গ্রাম আদালতের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরার কুমড়োর বড়ি খুলে দিতে পারে কর্মসংস্থান, অর্থনীতির নতুন দিগন্ত কালিগঞ্জে পরকীয়া প্রেমিকার বাড়ি চিনিয়ে দেওয়ায় নারীর মাথায় গু লি খুলনায় ভোক্তা-অধিকারের অভিযানে প্রায় দেড়লক্ষ টাকা জরিমানা

মাইকিং করে নিষিদ্ধ শাপলাপাতা  মাছ বিক্রি, মাছ ব্যবসায়ি আটক

প্রতিনিধি: / ৩৮৩ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

সৈয়দ শওকত হোসেন, বাগেরহাট: বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলায় মাইকিং করে নিষিদ্ধ সামুদ্রিক শাপলাপাতা মাছ বিক্রির অপরাধে মো. রুবেল হাওলাদার নামের এক মাছ ব্যবসায়িকে আটক করেছে বন বিভাগ। রবিবার সকালে উপজেলা সদর রায়েন্দা বাজারের প্রশাসন মার্কেটে থেকে তাকে আটক করা হয়। এসময় প্রায় ২০ কেজি শাপলাপাতা মাছ জব্দ করেন তারা। আটক রুবেল উপজেলার ছোটনলবুনিয়া গ্রামের রুস্তুম হাওরাদারের ছেলে।
সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জ কর্মকর্তা (এসিএফ) শেখ মাহাবুব হাসান জানান, শাপলাপাতা (স্টিংরে) একটি বিপন্ন প্রজাতির সামুদ্রিক প্রাণী। এটি শিকার বা বিক্রি করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। মাইকিং করে এই শাপলাপাতা মাছ বিক্রির খবর পেয়ে বনরক্ষীদের একটি দল রায়েন্দা বাজারের প্রশাসন মার্কেটে অভিযান চালিয়ে মাছ বিক্রেতা মো. রুবেল হাওলাদারকে (৩৫) আটক করে । এসময় ঘটনাস্থল থেকে বিক্রির জন্য রাখা আনুমানিক ২০ কেজি শাপলাপাতা জব্দ করা হয়। আটককৃত রুবেল উপজেলার ছোটনলবুনিয়া গ্রামের রুস্তুম হাওরাদারের ছেলে। এব্যপারে আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে বন্যপ্রাণী সংরক্ষন ও নিরাপত্তা আইন ২০১২ অনুযায়ি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আটককৃত রুবেল হাওলাদার জানান, তিনি জানতেন না যে শাপলাপাতা মাছ বিক্রি নিষিদ্ধ। আমাদের এলাকায় আনেক আগে থেকে ওই মাছ বিক্রি হতো বলে আমি বাগেরহাট মৎস্য আড়ৎ থেকে পাইকারি দরে কিনে এনেছিলাম।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ এস এম রাসেল সাংবাদিকদের  বলেন, ডলফিন ও শাপলাপাতা হচ্ছে জীববৈচিত্রের একটি অংশ। এটি শিকার করা বন বিভাগ আইন ধারা নিষিদ্ধ করেছে। জনগনের মধ্যে তেমন প্রচারনা না থাকায় মাছ হিসেবে উপকুলীয় এলাকায় প্রায়ই তা বিক্রি হতে দেখা যায়। একারনে এ প্রাণীটি এখন মহাবিপন্ন হয়ে পড়েছে।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com