• রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৫:১৪
সর্বশেষ :
শ্যামনগরে প্রতিবন্ধীর জায়গা দ খ লের অপচেষ্টা, মা ম লা দেবহাটায় ডাঃ শহিদুল আলমের ৩১দফা বাস্তবায়নে প্রচারনা শুরু মণিরামপুরের যমযমিয়া দাখিল মাদ্রাসার এডহক কমিটির সভাপতি মনোনয়নকে কেন্দ্র করে তোপের মুখে সুপার খেশরায় বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বিএনপি মাটি ও মানুষের দল, নেতা নির্ভর দল নয়- নিতাই রায় চৌধুরী বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে: ডা. শহিদুল আলম তালায় সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলামের অংশগ্রহণে জগন্নাথ রথযাত্রা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অবৈধ ইটের পাঁজায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডোপ টেস্ট করা হবে–জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ ক্লাইমেট স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা

গন্তব্য অজানা সাবিনাদের

প্রতিনিধি: / ২৩৮ দেখেছেন:
পাবলিশ: শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

স্পোর্টস: ছেলেদের ফুটবল লিগে দলবদলের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর আগেই অনেক ক্লাব ঘর গুছিয়ে ফেলে। কিন্তু উল্টো চিত্র মেয়েদের ফুটবলে। শুরু হওয়া দলবদলের এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও জাতীয় দলের শীর্ষ ফুটবলারদের সঙ্গে কোনো ক্লাব যোগাযোগই করেনি। মার্চের শেষ সপ্তাহে শুরু হতে যাওয়া লিগে তাই সাবিনা-সানজিদা-মারিয়ারা কোথায় খেলবেন সেটা তাঁরা নিজেরাও জানেন না। মিডফিল্ডার মারিয়া মান্দা যেমন বলছিলেন, ‘শুনেছি দলবদল শুরু হয়েছে। কিন্তু এখনো কোনো ক্লাব যোগাযোগ করেনি। সময় আছে, হয়তো সামনে করবে। দেখা যাক, কী হয়!’ এই দলবদল চলবে ৪ মার্চ পর্যন্ত। ভারতের ক্লাব ইস্টবেঙ্গলের হয়ে খেলতে এখন কলকাতায় আছেন সানজিদা আক্তার। কিন্তু নিজ দেশের লিগে যে দলবদল শুরু হয়েছে, সেটাই জানেন না এই উইঙ্গার। কলকাতা থেকে গত বৃহস্পতিবার তিনি বলছিলেন, ‘না, আমি কিছু জানি না। আমার সঙ্গে কোনো ক্লাব যোগাযোগও করেনি।’ ভারতের আরেক ক্লাব কিকস্টার্টের হয়ে খেলতে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। কিন্তু পারিবারিক কারণে দেশে ফিরে এসেছেন তিনি। ভারতের ক্লাবটির হয়ে খেলতে আর সেখানে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই তাঁর। দেশের লিগে দলবদল চলমান থাকলেও জাতীয় দলের অধিনায়কের সঙ্গেও নাকি কোনো ক্লাব যোগাযোগ করেনি। গতবারের চেয়ে এবার কমেছে দল, মেয়েদের লিগে অংশ নিচ্ছে ৯টি ক্লাব। এবার বসুন্ধরা কিংস না থাকায় গত দুই আসরের রানার্স আপ আতাউর রহমান ভ‚ঁইয়া এসসি ক্লাবকে শিরোপার দৌড়ে এগিয়ে রাখা হচ্ছে। গত মৌসুমে খেলা বেশির ভাগ ফুটবলারকে ধরে রাখছে তারা। দলটির ভাইস প্রেসিডেন্ট সোহেল খন্দকার বলেছেন, ‘আগের মৌসুমের ২০ জনকে রেখে দিয়েছি আমরা। জাতীয় দলে খেলা পাঁচজনকে নেওয়ার পরিকল্পনা করেছি। কাকে কাকে নেব সেটা অবশ্য ঠিক করিনি।’ এবার দলগুলো দুজন করে বিদেশি খেলোয়াড় দলভুক্ত করতে পারবে। কিন্তু বিদেশি ফুটবলার নেওয়ার সুযোগ কাজে লাগানোর সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। কারণ স্থানীয় খেলোয়াড়দের নিয়ে দল গড়তেই হিমশিম খায় ক্লাবগুলো। পেশাদারির চোখে ছেলেদের লিগের সঙ্গে আমাদের দেশের মেয়েদের লিগের তুলনা করার কোনো সুযোগ নেই। এর পরও গত তিন বছর মেয়েদের লিগে অংশ নিয়ে মান বাড়ানোর চেষ্টা করেছে বসুন্ধরা কিংস। আর্থিকভাবে লাভবানও হয়েছেন মেয়েরা। কিন্তু এবার সেই দলটাকেই ধরে রাখা যায়নি। এতে অপেশাদার এই লিগের মান আরো কমার সঙ্গে খেলোয়াড়রাও আর্থিক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com