• মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:০১
সর্বশেষ :
বালিথায় গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে এক ব্যক্তির আ’ত্ম’হ’ত্যা শ্যামনগরে কপ৩০ পূর্ববর্তী আঞ্চলিক সংলাপ অন্তর্ভুক্তিমূলক জলবায়ু পদক্ষেপে নতুন প্রত্যাশা কে’য়া’ম’তের দিন মানুষ নিজের তিন পাশে যা দেখতে পাবে তালার মাগুরা ইউনিয়ন বিএনপি’র সম্মেলন অনুষ্ঠিত ডুমুরিয়ায় পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন আশাশুনিতে দৈনিক সাতক্ষীরার সকালের ৩য় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন জুলাই সনদের ভিত্তিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার শিক্ষকদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিলেন হাবিবুল ইসলাম হাবিব ফয়জুল্যাপুর ফ্রেন্ডস ক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন ধানদিয়া ইউনিয়ন বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন

গভীর রাতে কম্বল নিয়ে শীতার্তদের পাশে ডুমুরিয়ার ইউএনও

শেখ মাহতাব হোসেন, ডুমুরিয়া, খুলনা প্রতিনিধি / ১১৫ দেখেছেন:
পাবলিশ: শনিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২৫

কনকনে শীতে কাঁপছে সারা দেশ। এতে চরম বিপাকে পড়ছে দক্ষিণ জনপদ  খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার গরিব-দুঃখী শীতার্ত মানুষ। এ সময় শীতার্ত ছিন্নমূল মানুষের পাশে দাড়াতে গভীর রাতে শীতবস্ত্র (কম্বল) নিয়ে অসহায় মানুষের দ্বারে দ্বারে ছুটছেন ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আল আমিন।

এ বছর চাহিদার তুলনায় শীতবস্ত্রের বরাদ্দ কম কিন্তু দরিদ্র মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ায় প্রকৃত দুস্থদের কাছে কম্বল বিতরণ করতে এমন উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন তিনি।

শুক্রবার, শনিবার গভীর রাতে হঠাৎ করেই ডুমুরিয়া উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ট্রলার নিয়ে নদী পথে ও বাসস্ট্যান্ড চত্বরে অসহায় শীতার্ত ছিন্নমূল মানুষের মাঝে তার নিজ হাতে শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করতে দেখা গেছে তাকে।

স্থানীয় জন সাধারণ ও প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, প্রায় সপ্তাহ ধরে এভাবে তিনি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুড়ে ঘুড়ে নিজ হাতে বিভিন্ন এতিম খানা, লিল্লাহ বডিং, হাফিজিয়া মাদ্রাসাসহ ছিন্নমূল অসহায় শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আল আমিন কনকনে শীতের রাতে হঠাৎ যখন উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাতে শীতবস্ত্র দেখে ছিন্নমূল দুস্থ, অসহায় ও প্রতিবন্ধীরা আবেগে আপল্লুত হয়ে পড়েন।

 

এ শীতবস্ত্র উপজেলার গ্রামে গ্রামে ঘুরে ছিন্নমূল গরীব ও অসহায় শীর্তাত মানুষের মাঝে বিতরণ অব্যাহত থাকবে বলে জানান, ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আল আমিন ও ইন্জিনিয়ার রাশেল।

শীতবস্ত্র (কম্বল) পাওয়া একাধিক শীতার্ত ব্যক্তি বলেন, এ সপ্তাহে শীত অনেক বেড়েছে। সুর্যের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। এই শীতের রাতে ইউএনওর দেওয়া শীতবস্ত্র (কম্বল) তাদের অনেকটাই রক্ষা করছে।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com