• মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৪৭
সর্বশেষ :
গুলিবিদ্ধ হালিমার অবস্থা আশঙ্কাজনক, মামলা হয়নি খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে তিন বাহিনী প্রধান তালায় নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ শীর্ষক র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ডুমু‌রিয়া উপ‌জেলা নির্বা‌হি অ‌ফিসার হি‌সে‌বে মিজ স‌বিতা সরকা‌রের পদায়ন ডুমুরিয়ায় গরু দিয়ে হালচাষ বিলুপ্তির পথে ব্রহ্মরাজপুর বাজারে খামারি প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভা নারায়ণগঞ্জে গ্রাম আদালতের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরার কুমড়োর বড়ি খুলে দিতে পারে কর্মসংস্থান, অর্থনীতির নতুন দিগন্ত কালিগঞ্জে পরকীয়া প্রেমিকার বাড়ি চিনিয়ে দেওয়ায় নারীর মাথায় গু লি খুলনায় ভোক্তা-অধিকারের অভিযানে প্রায় দেড়লক্ষ টাকা জরিমানা

গাছ উজাড় হওয়ার ফলে পরিবেশের উপর পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব

কে এম রেজাউল করিম, দেবহাটা, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি / ৬০৪ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
Oplus_131072

এ গাছ অনেক উঁচু হওয়ায় কাক, কোকিল, চিল, বকসহ বিভিন্ন ধরনের পাখি বাসা বেঁধে বসবাস করত। এ গাছ উজাড় হওয়ার ফলে এসব পাখিরা আবাসস্থল হারিয়ে পড়েছে অস্তিত্ব সংকটে। গাছ না থাকায় আবাসস্থলের অভাবে ধীরে ধীরে এসব পাখিরাও হারিয়ে যাচ্ছে।

 

উপজেলার কোড়া গ্রামের প্রবীণ ব্যক্তি হোসেন আলি (৭০) বলেন, গ্রামে প্রচুর শিমুল গাছ ছিল। এই শিমুল ঔষধি গাছ হিসেবেও পরিচিত। গ্রামাঞ্চলের মানুষ বিষফোঁড়া ও কোষ্ঠ-কাঠিন্য নিরাময়ে এ গাছের মূল ব্যবহার করত।

 

একই গ্রামের প্রবীণ ব্যক্তি ওমর আলি (৬৫) বলেন, একটি বড় ধরনের গাছ থেকে তুলা বিক্রি করে ১০-১৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। আগের তুলনায় এখন শিমুলের তুলার দাম অনেক বেড়ে গেছে। এর পরও এই গাছ নিধন হচ্ছে প্রতিনিয়ত।

 

এ বিষয়ে প্রবীণ ব্যক্তিরা বলেন, শিমুল গাছ রক্ষায় এখনই ব্যবস্থা না নিলে এক সময় উপকারী গাছের তালিকা থেকে এ গাছটি হারিয়ে যাবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হয়তো জানতেও পারবে না বাংলার মাটিতে শিমুল নামে কোনো গাছ ছিল।


এই বিভাগের আরো খবর

https://www.kaabait.com